বাবা বিষয়ক
ক্ষয়িত চাঁদ আর বন মানুষ
আহাঃ মাঠ থেকে একপ্রাণ তৃষ্ণা নিয়ে ফিরতে যখন দুপুরে
ঢকঢক এক ঘটি জল
সমগ্র শুখা উপত্যকা এই রকম বৃষ্টি হাহাকার
শাদা দাওয়ায় শুয়ে গড়িয়ে নিয়ে বেলা
দুপুরের আগুন ভাঙ্গার মুহূর্তরা আমাদের সম্পদ ।
আঙ্গুলের ডগায় শিল্পের বসত ভিঞ্চি থেকে
রবিকবি আর অগুন্তি সব ব্যাঙ্গাচি
লাঙ্গলের ফলাতে ফাল-ফাল করে দিয়ে মাটি
মমতায় লিখেছিলে যে বীজের ইতিহাস
আমার মনের ক্ষুধা মিটিয়েছে প্রাণে ।
অযুত- নিযুত লক্ষ তারা ভুঁইফোঁড় ফ্যাসা ঘাস
জানে না ওরা
জানে না পতন
নির্ধারিত হয়ে আছে কবেই নিড়ানির আগায় !
ফাঁকা মাঠের অনাবৃত বুকে তোমার
ভালোবাসার দিবারাত্রি পদক্ষেপ
একদিন সবুজের সামিয়ানা ঈশ্বরের আপন ঘর ।
তবুও একদিন নিঃস্ব ধরা ধুলি
তবুও একদিন তীব্র অনুযোগে
সেই সুদূর অতীত হতে নিয়মতান্ত্রিক নিয়মতায় জটিল
ঈশ্বর আপনাকে রাঙানোর অভিলাষে
ঘরে তুলে নেই রঙ
জানে না
জানে না ঈশ্বর যে মাঠ একদিন হোলি খেলে মাটিয়ে দেয়
এক মমনি এক শিবার ঘর
সেখানে রঙ নেই
শুধু বিবর্ণতা
আর দাম্ভিকতার সূর্যে নেই আলোর উৎস ......
No comments:
Post a Comment