১
এক অস্থির পাগলামিতে এযাবৎ কালের যাপিত ক্ষুধিত চাঁদ ;
যাপনে রাত্রি উজাগার অথবা মোম অনুতাপে সম্ভোগ ......
তবু বিছানা ধবধবে স্মৃতিসম্বলে নেই রক্ত দাগ ...
বলিনা ভালো নেই হৃদয় ; পরমায়ুর এই নিত্য আবেশে
গ্রহণ চাঁদে খুঁজে ফিরি আমাকেই সকলের আমিত্বে ।
যাপনে রাত্রি উজাগার অথবা মোম অনুতাপে সম্ভোগ ......
তবু বিছানা ধবধবে স্মৃতিসম্বলে নেই রক্ত দাগ ...
বলিনা ভালো নেই হৃদয় ; পরমায়ুর এই নিত্য আবেশে
গ্রহণ চাঁদে খুঁজে ফিরি আমাকেই সকলের আমিত্বে ।
বামুন
উপেক্ষা মানিনা বলেই
খড়কুটো মাটির প্রলপে ঈশ্বর বানায় ; আর
ইস্পাতে ঢেকে দিয়ে আকাশ
ঘুমিয়ে পরি ।
এক লম্বা ঘুম ভেঙ্গে দেখি সোমনাথ লুণ্ঠিত
তাসের ঘরের মত হুরমুরিয়ে পরছে ইস্পাত ।
আর বিশ্বাসে অটল বিশ্বাসীরা চিনের প্রাচীরে উঠে বলছে
ঈশ্বরের থাকার যায়গা বড্ড ছোট ......
রামের ঘর বাড়িয়ে নিই
আমি দেখিছি পৃথিবীটা ছোট হয়ে আসছে
ভগবান হয়েছেন বামুন ।
রুপ
অপূর্ব লাবণ্যময়তা ,রূপে কার্তিকেয়
বিকৃতিতে নেই ঈশ্বরের অপূর্ণতা ;
মেধহীন চাবুক পেশী দীপ্তিতে অরুণপ্রভা
হরিণ গতিতে পেরিয়েছে সকল দিশা ।
চক্ষু মণিতে উচ্ছল তরঙ্গ উচ্চতর গ্রীবা
অজানুলম্বিত বাহুদেশ ;
লোমশ পশম বুকে ছায়চাপা আগ , উন্নত
নাসিকাগ্র কপোল প্রসস্থির স্থান ।
আমার পুরুষ মরমীয় পাখি ;
তোমার প্রতি পদক্ষেপে আমি নিজে পথ ভাঙি ।
বিকৃতিতে নেই ঈশ্বরের অপূর্ণতা ;
মেধহীন চাবুক পেশী দীপ্তিতে অরুণপ্রভা
হরিণ গতিতে পেরিয়েছে সকল দিশা ।
চক্ষু মণিতে উচ্ছল তরঙ্গ উচ্চতর গ্রীবা
অজানুলম্বিত বাহুদেশ ;
লোমশ পশম বুকে ছায়চাপা আগ , উন্নত
নাসিকাগ্র কপোল প্রসস্থির স্থান ।
আমার পুরুষ মরমীয় পাখি ;
তোমার প্রতি পদক্ষেপে আমি নিজে পথ ভাঙি ।
ম ম ম ম ম
পেছনে ফেলে সৃষ্টি উঠে এলাম জলবৎ কিনারে ! আর
ঈসদ পূর্বে ঝুঁকে ক্রুশ , কাছেপিঠে শকুন যাপন ইতিউতি মেষ
বালকের সূর্য তর্পণ , পেরিয়ে এলাম বিরামহীন কিছু পথ ।
গলগাথা ছিন্নমস্তা অস্থি প্রজ্বলিত ধূপ ধুনো যজ্ঞডুমুরের হোমাগ্নি
আয়ুস কালে প্রলগভ অস্থির বিড়ম্বনাইয় বধিররা প্রাপ্তিতেই
ইতিহাসের ভূত উদাহ ; চক্রাকারে বিবর্তিত ঋতুতে লাস্টসাফার ,
চোখে আঁধার ঢুকিয়ে সূর্য প্রতিদ্বন্দ্বী ।
উহ্য দুর্বলতা তামসিক বর্ণপ্রভা কুঞ্চিত হৃদয় , খনি প্রদেশের
গহ্বর শুধুই ক্ষণিকের গুপ্তধন , চাদিহার মর্যাদায় অপুনঃভাবা
বস্তু সম্ভার ক্রুশ পুনঃভাবা , তবু অপারদর্শি হাতে এখনো উদাস ।
পেছনে ফেলে সৃষ্টি উঠে এলাম জলবৎ কিনারে ! আর
ঈসদ পূর্বে ঝুঁকে ক্রুশ , কাছেপিঠে শকুন যাপন ইতিউতি মেষ
বালকের সূর্য তর্পণ , পেরিয়ে এলাম বিরামহীন কিছু পথ ।
গলগাথা ছিন্নমস্তা অস্থি প্রজ্বলিত ধূপ ধুনো যজ্ঞডুমুরের হোমাগ্নি
আয়ুস কালে প্রলগভ অস্থির বিড়ম্বনাইয় বধিররা প্রাপ্তিতেই
ইতিহাসের ভূত উদাহ ; চক্রাকারে বিবর্তিত ঋতুতে লাস্টসাফার ,
চোখে আঁধার ঢুকিয়ে সূর্য প্রতিদ্বন্দ্বী ।
উহ্য দুর্বলতা তামসিক বর্ণপ্রভা কুঞ্চিত হৃদয় , খনি প্রদেশের
গহ্বর শুধুই ক্ষণিকের গুপ্তধন , চাদিহার মর্যাদায় অপুনঃভাবা
বস্তু সম্ভার ক্রুশ পুনঃভাবা , তবু অপারদর্শি হাতে এখনো উদাস ।
কাঠ বুক
তারপথ থেকে কাঠ এবং আগুনের সাথে সদ্ভাব হয়ে গেলো ।
ঘুম থেকে উঠে কাঠ বুকে নিয়ে আগুন খুঁজি দেখিনা মাঝে মাঝে...
খানিকসময় চেরাপুঞ্জি ভাসিয়ে কিছু মেঘ এদিকেই...
আমি ভিজতে রাজী না এই অসময়ে
আমি শুধু কাঠ আগলে রাখতে চাই বুকের গহনে ।
এক বুক আগুনের উপাদান বইছি ; কতকাল ধরে কিম্বা অরুণ
দেবতা হওয়া প্রাগৈতিহাসিক প্রস্তরে ; দুই-চারটে ট্রয় জ্বালিয়েছি
জ্বালিয়েছি ভ্রূণ পাগল প্রেমীদের গল্প আসর শস্য গোলা
নিরালা দুপুর এবং মায়ের মুখ ।
এখন কোন নিসদ্ধ আক্রোশ নেই , সখ্যতা আগুনের সাথে আগুনের ।
দেখি আমার ঐতিহ্যের ধারক-বাহক সব কৈলাস নন্দী...
দিগন্তে জ্বলছে লেলিহান মাষ পোড়া গন্ধ এদিকেই , আমি ছুটছি ,
ছুটছি দিক-বিদিক কাঠ বুকের সন্ধানে ।
তারপথ থেকে কাঠ এবং আগুনের সাথে সদ্ভাব হয়ে গেলো ।
ঘুম থেকে উঠে কাঠ বুকে নিয়ে আগুন খুঁজি দেখিনা মাঝে মাঝে...
খানিকসময় চেরাপুঞ্জি ভাসিয়ে কিছু মেঘ এদিকেই...
আমি ভিজতে রাজী না এই অসময়ে
আমি শুধু কাঠ আগলে রাখতে চাই বুকের গহনে ।
এক বুক আগুনের উপাদান বইছি ; কতকাল ধরে কিম্বা অরুণ
দেবতা হওয়া প্রাগৈতিহাসিক প্রস্তরে ; দুই-চারটে ট্রয় জ্বালিয়েছি
জ্বালিয়েছি ভ্রূণ পাগল প্রেমীদের গল্প আসর শস্য গোলা
নিরালা দুপুর এবং মায়ের মুখ ।
এখন কোন নিসদ্ধ আক্রোশ নেই , সখ্যতা আগুনের সাথে আগুনের ।
দেখি আমার ঐতিহ্যের ধারক-বাহক সব কৈলাস নন্দী...
দিগন্তে জ্বলছে লেলিহান মাষ পোড়া গন্ধ এদিকেই , আমি ছুটছি ,
ছুটছি দিক-বিদিক কাঠ বুকের সন্ধানে ।
সংখ্যাতত্ব
এযাবৎ কাল ধরে শূন্যেই হৃদ বিপরীতে সংখ্যাতত্বের ।
পশ্চাতে উল্কা পতন নিমিত্তির বুনো মেঘ চাতকের জলের ক্ষিদে ;
শপথের এক ঘায়ে সরছে জগত
পিছু হটছে শ্রেণীবদ্ধ বিজ্জাপনে নারীর উন্নত বুক ।
এযাবৎ সংখ্যাতত্বের ভীরে কিছুই পান করিনি আমি ঈশ্বরের মুখ অথব
নারীর স্তন এমনকি মায়ের আশিস ;
তিল তিল জমানো অনুরাগে ভাস্বর হয়েছে আকাশ গাঙের জল
মুকুলের আম বাগান ,
এক উচাটান , খুঁজছি সধর্মী বন্ধু , নিযুত লক্ষ তারার মাঝে শুধুই
কালপুরুষ আর পতনের দিকের কিছু জ্যোতিষ্ক প্রভা
বিনা নিমন্ত্রণে হয়েছে অতিথি ।
সংখ্যারা এখনো নিয়ন্ত্রাধিন নয় সংখ্যার । আমিতো তো কতোগুলো
সাময়িক সংখ্যাতত্বে ভীর বাড়ানো লোকাল বাস ...
বাসের হাতল ধরে ছুটছি শুধু অপরের পায়ে ......
ছুটে ছুটেই চক্রাকার বিবর্তন হাতলটাও কালকে ছাড়তে হবে জানি ...
এযাবৎ কাল ধরে শূন্যেই হৃদ বিপরীতে সংখ্যাতত্বের ।
পশ্চাতে উল্কা পতন নিমিত্তির বুনো মেঘ চাতকের জলের ক্ষিদে ;
শপথের এক ঘায়ে সরছে জগত
পিছু হটছে শ্রেণীবদ্ধ বিজ্জাপনে নারীর উন্নত বুক ।
এযাবৎ সংখ্যাতত্বের ভীরে কিছুই পান করিনি আমি ঈশ্বরের মুখ অথব
নারীর স্তন এমনকি মায়ের আশিস ;
তিল তিল জমানো অনুরাগে ভাস্বর হয়েছে আকাশ গাঙের জল
মুকুলের আম বাগান ,
এক উচাটান , খুঁজছি সধর্মী বন্ধু , নিযুত লক্ষ তারার মাঝে শুধুই
কালপুরুষ আর পতনের দিকের কিছু জ্যোতিষ্ক প্রভা
বিনা নিমন্ত্রণে হয়েছে অতিথি ।
সংখ্যারা এখনো নিয়ন্ত্রাধিন নয় সংখ্যার । আমিতো তো কতোগুলো
সাময়িক সংখ্যাতত্বে ভীর বাড়ানো লোকাল বাস ...
বাসের হাতল ধরে ছুটছি শুধু অপরের পায়ে ......
ছুটে ছুটেই চক্রাকার বিবর্তন হাতলটাও কালকে ছাড়তে হবে জানি ...
শূন্য
অদ্ভুত এক দুঃস্বপ্নের মধ্যে ঢুকে যাচ্ছে
প্রেমিক নগর ; অক্লেশে পার হয়ে এলাম
হাঁস পুকুর ধানের ক্ষেত ।
এই সব স্মৃতি দিনলিপি ধরে নিতে পারো
শূন্য উদাসী দুপুরের ছায়াপাতে অযথা
হয়রানি পশুবধ অনুভূতির কান্না ।
হাতটা বাড়ানোই ছিল সম্মুখে যেমনটি মা
দুধের বোটা বাড়িরে আজীবন ভালোবাসা স্নেহে অথবা
মায়ায় ; প্রস্তুত ছিল হলহনের ভূমি লাঙল
ন্যাংলা জোরা জাগরে জাগরে জাম গাছে আছে বাঁধা ;
আমি প্রথম পুরুষ আমি প্রথম নারী
পৌরুষে , স্তনে , সন্তান পালন ।
ফিরে গেছে অপেক্ষার অনুনয় প্রত্যাশী অপেক্ষা
কোন এক রতি জ্যোৎস্নার অন্যকাশে ;
ফিরে যায় অগুন্তি সূতিকা গৃহ পশ্চাৎে গুঞ্জন ভ্রমর
অপেক্ষার মধুরসে উপেক্ষার দাবানলে পুড়ে সময়ের ।
দেখো চেয়ে নগর জান্তিব জনতা ; তৃতীয় বসন্ত
সমাহত দক্ষিণের খোলা বাতায়নে ;
সব মিথ্যা অভিনয় ;
উপেক্ষা তো কিছু সাংকেতিক ভাষা মাত্র সময়ের ,
মিলন বৈচিত্রে অপরাহ্ণ আসে
এসে ফিয়ে যায় আঁধারের কঠিন ধাতবপাত ......
সব মিথ্য , সব মনগড়া অনুভবের সমষ্টির শূন্যতা ...
শূন্যতা শব্দ বিরহ- বেদনা শিল্পের প্রয়োজনে
হাত বাড়িয়ে দাও , শুধু শূন্য নয় , কিছু মণি মুক্তা উঠে আসে হাতে ......
অদ্ভুত এক দুঃস্বপ্নের মধ্যে ঢুকে যাচ্ছে
প্রেমিক নগর ; অক্লেশে পার হয়ে এলাম
হাঁস পুকুর ধানের ক্ষেত ।
এই সব স্মৃতি দিনলিপি ধরে নিতে পারো
শূন্য উদাসী দুপুরের ছায়াপাতে অযথা
হয়রানি পশুবধ অনুভূতির কান্না ।
হাতটা বাড়ানোই ছিল সম্মুখে যেমনটি মা
দুধের বোটা বাড়িরে আজীবন ভালোবাসা স্নেহে অথবা
মায়ায় ; প্রস্তুত ছিল হলহনের ভূমি লাঙল
ন্যাংলা জোরা জাগরে জাগরে জাম গাছে আছে বাঁধা ;
আমি প্রথম পুরুষ আমি প্রথম নারী
পৌরুষে , স্তনে , সন্তান পালন ।
ফিরে গেছে অপেক্ষার অনুনয় প্রত্যাশী অপেক্ষা
কোন এক রতি জ্যোৎস্নার অন্যকাশে ;
ফিরে যায় অগুন্তি সূতিকা গৃহ পশ্চাৎে গুঞ্জন ভ্রমর
অপেক্ষার মধুরসে উপেক্ষার দাবানলে পুড়ে সময়ের ।
দেখো চেয়ে নগর জান্তিব জনতা ; তৃতীয় বসন্ত
সমাহত দক্ষিণের খোলা বাতায়নে ;
সব মিথ্যা অভিনয় ;
উপেক্ষা তো কিছু সাংকেতিক ভাষা মাত্র সময়ের ,
মিলন বৈচিত্রে অপরাহ্ণ আসে
এসে ফিয়ে যায় আঁধারের কঠিন ধাতবপাত ......
সব মিথ্য , সব মনগড়া অনুভবের সমষ্টির শূন্যতা ...
শূন্যতা শব্দ বিরহ- বেদনা শিল্পের প্রয়োজনে
হাত বাড়িয়ে দাও , শুধু শূন্য নয় , কিছু মণি মুক্তা উঠে আসে হাতে ......
উপভোগের বস্তু
বৃক্ষ হতে উড়ে যায় কূজন
বলি এসো গান হই অথবা ঠুমরী
শোনে না আবহমান
হৃদপিণ্ড ছ্যাদা করে
এক অঙ্গার
পুড়ে যায় শুকতারার স্তন ।
বলি শোন , শ্মশান কালপ্যাঁচার চোখ আর
নারীর নাভিপ্রদেশ আস্মান-জমিন ফারাক , অথবা
শূককীট ফসলের সবখানি নয়
হাল কাঁধে আজো বলরাম , অথবা
ফাতনা চাঁদে ছিপ হাতে
বঁড়শিতে উঠেছে অন্যকাল
মাছ পালিয়েছে বণিতায় ।
শোন তবে , শ্মশান আগুনে আমি সময় দুইজন
আর কিছু দ্বিচারিতার মেঘ ; এবার পাক্ষিক জুড়েই
শ্রাদ্ধবাসর ধুনোর সুঘ্রাণ
একদিন উপভোগের বস্তু ছিল বড় ।
বৃক্ষ হতে উড়ে যায় কূজন
বলি এসো গান হই অথবা ঠুমরী
শোনে না আবহমান
হৃদপিণ্ড ছ্যাদা করে
এক অঙ্গার
পুড়ে যায় শুকতারার স্তন ।
বলি শোন , শ্মশান কালপ্যাঁচার চোখ আর
নারীর নাভিপ্রদেশ আস্মান-জমিন ফারাক , অথবা
শূককীট ফসলের সবখানি নয়
হাল কাঁধে আজো বলরাম , অথবা
ফাতনা চাঁদে ছিপ হাতে
বঁড়শিতে উঠেছে অন্যকাল
মাছ পালিয়েছে বণিতায় ।
শোন তবে , শ্মশান আগুনে আমি সময় দুইজন
আর কিছু দ্বিচারিতার মেঘ ; এবার পাক্ষিক জুড়েই
শ্রাদ্ধবাসর ধুনোর সুঘ্রাণ
একদিন উপভোগের বস্তু ছিল বড় ।
প্রমিথিউস
ঈশ্বর লিলাভূমি ছেড়ে উঠে যায় যখন , তৃপ্তির এক টুকরো মেঘ
পুনরায় উড়ে যায় স্বদেশে ; তার পর সেখানে
ডেরা বাঁধে কিছু বিষাদ ঋষি যোগী , কিছু জন্মান্ধ প্রশ্নের মুখে
ঋষি প্রমিথিউস রা , হেরক্লেস পর্বতে রোজ ঈগল খুবলে খেয়ে
যায় অস্থি রস , ঈশ্বর অস্থির হেঁটে চলেন কৈলাস ...
আগুন দহন এবার বুঝে দ্যাখ !
ঈশ্বর দুর্বোধ্য সঙ্কেতে রেখে যান আগুন জ্বালানোর মন্ত্র
প্রতিটি ঘরে ; তবুও
ঈশ্বরের লিলাভূমিও আঁধার
সঙ্কেত খুব এলো-মেলো নয় , আবার লুকিয়েও রাখেনি ,
আমি ঈশ্বরের লিলা ভূমিতে খুঁজছি তাই পাচ্ছি না অথবা
যারা পেয়েছেন তারা নাগালের বাইরে ।
প্রমিথিউস , প্রমিথিউস , ফিরে এসো দ্বিজ !
জিউস ঘর থেকে পুনরায় চুরি করে আনো আগুনের শিখা
আজো দেখো আঁধার
আজো দেখো অমাবস্যায় ডুবে আছে আমার গা
আমরা আগুনের অস্তিত্ব গ্যাছি ভুলে !
ঈশ্বর লিলাভূমি ছেড়ে উঠে যায় যখন , তৃপ্তির এক টুকরো মেঘ
পুনরায় উড়ে যায় স্বদেশে ; তার পর সেখানে
ডেরা বাঁধে কিছু বিষাদ ঋষি যোগী , কিছু জন্মান্ধ প্রশ্নের মুখে
ঋষি প্রমিথিউস রা , হেরক্লেস পর্বতে রোজ ঈগল খুবলে খেয়ে
যায় অস্থি রস , ঈশ্বর অস্থির হেঁটে চলেন কৈলাস ...
আগুন দহন এবার বুঝে দ্যাখ !
ঈশ্বর দুর্বোধ্য সঙ্কেতে রেখে যান আগুন জ্বালানোর মন্ত্র
প্রতিটি ঘরে ; তবুও
ঈশ্বরের লিলাভূমিও আঁধার
সঙ্কেত খুব এলো-মেলো নয় , আবার লুকিয়েও রাখেনি ,
আমি ঈশ্বরের লিলা ভূমিতে খুঁজছি তাই পাচ্ছি না অথবা
যারা পেয়েছেন তারা নাগালের বাইরে ।
প্রমিথিউস , প্রমিথিউস , ফিরে এসো দ্বিজ !
জিউস ঘর থেকে পুনরায় চুরি করে আনো আগুনের শিখা
আজো দেখো আঁধার
আজো দেখো অমাবস্যায় ডুবে আছে আমার গা
আমরা আগুনের অস্তিত্ব গ্যাছি ভুলে !
No comments:
Post a Comment