ঈশ্বর বিশ্বাসী
গণিকা তিল চন্দন যজ্ঞডুমুর ঈশ্বরে বিশ্বাস করেন --
আমিও -----
ঈশ্বরও তিল চন্দন যজ্ঞডুমুর গণিকাকে বিশ্বাস করেন
আমাকেও --
এবার নেমেগেছে একটু নিচের দিকে সপ্তসিমণ্ডল
নিঃশব্দে ঘাড়ের কাছে নিঃশ্বাস ফেলছে তপ্ততা
পাঠ্যপুস্তক হতে হা চোখে বৎসান্যায়
রাতি দ্বিপ্রহর ০১ টা \\ ০৪ গত \ শুভক্ষণ
গঙ্গাজলের ভাঁড় শূন্য ঝড়ের প্রতীক্ষায়
রজনীগন্ধা সু-সুবাসি মোলায়ম শ্বেতপদ্ম বিছানা
জলে নিঙরে শরীর লাবণ্যপ্রভা , দেরী কেন ?
না , না , নমস্কারের দরকার কি এই বেলা -- পা
লেগেছে লাগুক না --
সাতখুন মাফ এই রাতে ----
প্রিয়ে , শুভক্ষণ দেব পক্ষ বৃহস্পতি তুঙ্গে
ঈশ্বর নামতে কতক্ষণ !
এক ঈশ্বরের জন্ম !
তখন গণিকা গৃহমুখে এক ঈশ্বর ---পথেই মৃত্যু ,
এর পর থেকে ঈশ্বর বিশ্বাস করেননা গণিকা --
আমি বিশ্বাস করি --
আমাকেও --
এবার নেমেগেছে একটু নিচের দিকে সপ্তসিমণ্ডল
নিঃশব্দে ঘাড়ের কাছে নিঃশ্বাস ফেলছে তপ্ততা
পাঠ্যপুস্তক হতে হা চোখে বৎসান্যায়
রাতি দ্বিপ্রহর ০১ টা \\ ০৪ গত \ শুভক্ষণ
গঙ্গাজলের ভাঁড় শূন্য ঝড়ের প্রতীক্ষায়
রজনীগন্ধা সু-সুবাসি মোলায়ম শ্বেতপদ্ম বিছানা
জলে নিঙরে শরীর লাবণ্যপ্রভা , দেরী কেন ?
না , না , নমস্কারের দরকার কি এই বেলা -- পা
লেগেছে লাগুক না --
সাতখুন মাফ এই রাতে ----
প্রিয়ে , শুভক্ষণ দেব পক্ষ বৃহস্পতি তুঙ্গে
ঈশ্বর নামতে কতক্ষণ !
এক ঈশ্বরের জন্ম !
তখন গণিকা গৃহমুখে এক ঈশ্বর ---পথেই মৃত্যু ,
এর পর থেকে ঈশ্বর বিশ্বাস করেননা গণিকা --
আমি বিশ্বাস করি --
একটা কীটজন্মের আনুসাঙ্গিক অত্যাচারে
ভুলে যাওয়া পথে উড়ে গেল সারস ডানায় মেধাবী চুম্বন
নিরক্ষবলয়ের দিকে চাপ এলো বারংবার
স্বভাবতই একটা ক্ষুধার জন্ম দিয়ে গেল দৃশ্যাবলীর
ঘটনা প্রবাহ , এমন কোন
নির্মোহি বিদ্যা এলো না যে শিখিয়ে দেবে
শালীনতার ভোরের পথে রেখে দাও গন্তব্য !
নির্মল প্রত্যয়ে
জীবনের রংঘর বুঝিনি আমি , যে শিশু এসেছে আজ
কোমল আলোর স্বাদ ভালবেসে এক অপূর্ব মাতৃ মহিমায়
প্রেম নাম নিয়ে , তাকে ছেড়ে দিয়েছি এই আকাশ !
যৎসামান্য এই জীবনের উপর অনন্ত অখণ্ড আকাশ
ব্যাপ্তিতে নির্বাণ সুনীলে বিধৌত আত্মগরিমা , প্রখর এই
সংযমী বোধ আমাদের আকৃষ্ট করে, আর যুগ যুগ ধরে
প্রাগৈতিহাসিক পূর্বপুরুষ অগ্রসর হতে বলেন জীবনের দিকে !
সমস্ত চেষ্টার ফসল আমাদেরই আয়ত্তাধীন , অধরা জ্যোৎস্না
হোক সেও সিংহের মত কেশর নাড়াতে জানে রাতের বুকে ,
আমাদের উদগ্রীব করে দিলে প্রশান্ত এক প্রশস্তি হৃদয়
অবধি পথ করে দেয় , আমারও মুষ্টিবদ্ধ হাতে রাতের বিছানায়
ধরে রেখে সমস্ত অনন্ত প্রত্যাশা , আকাশেই কান পেতে রই !
এই সব অভিজ্ঞতা আমাদের রক্তে , প্রত্যয়ের মহা সংগ্রামী
জীবনে , সমস্ত ভাস্বর অনুভব সীমান্ত সৈনিকের মত জেগে
আছে হৃদয়ের সীমান্তে , অনুভব সর্বদা লবণাক্ত নয় !
শ্রমিক
তারপর মৃত্যুই হোল আমার অপঘাতে
যদিও তুমি বলবে অপঘাত নয়
তারপর যদিও ফুলদানী থেকে পাপড়ি ভেঙ্গে পড়ল
যদিও তুমি বলবে রূপান্তর
কাদাচিৎ আমিও জানি রূপান্তর বললে একটা সৃষ্টি সৃষ্টি
আভাষ থাকে তাতে
আর জন্মান্তরবাদ নিষ্ক্রমণের পথ পেয়ে যাই ;
বিশ্বাস করুন - এগুলো কিচ্ছু চাইনি
কয়লা শ্রমিক কয়লা পেয়েছে কয়লায় , সোনা মহাজনের ।
নির্গমন এইরূপ সুযোগ সন্ধানী, যথেষ্ট আত্মবলিদান দাও
কিম্বা সুঁড়িখানায় বেহুশ মাতলামি হোক সন্ধ্যায়
যদিও তথাগত মুদ্রা খুঁজিনা বলে মৃত্যু হয় একদিন
নিত্য এইসব ঘরেলু আঁধার বুঝি স্বপ্নের সম্পদে
অথচ বেঁচে থেকে একবার বাঁচা বুঝিনি - মৃত্যু বুঝেছি
কাদাচিৎ আমিও জানি রূপান্তর বললে একটা সৃষ্টি সৃষ্টি
আভাষ থাকে তাতে
আর জন্মান্তরবাদ নিষ্ক্রমণের পথ পেয়ে যাই ;
বিশ্বাস করুন - এগুলো কিচ্ছু চাইনি
কয়লা শ্রমিক কয়লা পেয়েছে কয়লায় , সোনা মহাজনের ।
নির্গমন এইরূপ সুযোগ সন্ধানী, যথেষ্ট আত্মবলিদান দাও
কিম্বা সুঁড়িখানায় বেহুশ মাতলামি হোক সন্ধ্যায়
যদিও তথাগত মুদ্রা খুঁজিনা বলে মৃত্যু হয় একদিন
নিত্য এইসব ঘরেলু আঁধার বুঝি স্বপ্নের সম্পদে
অথচ বেঁচে থেকে একবার বাঁচা বুঝিনি - মৃত্যু বুঝেছি
দুর্ঘটনা
বেশ কিছুক্ষণ আগে সর্পিণী সঙ্গম
শরীরের কানা বেয়ে উগ্র মাতাল হাওয়া
ঘাম নয় সেসব লুক্কায়িত ভূমিভাগে আবেগ
চতুর্দশী চাঁদ বলেছিলেন আমিও আছি রাতে ;
এবার , কি ছিল কি প্রয়োজনীয় বার্তা মর্মে
কুমির ক্ষিদে নিয়ে লেবেল ক্রসিং
রক্ত , রক্তাক্ত পড়ে আছে খোলা বুক তলপেট
সুচালু জঙ্ঘা রক্তে মাখামাখি
তোমার শরমছিল আজীবন মরমে , আহাঃ ঈশ
দ্যাখ আজ জনতা চোখে নেই লোভ , শরীরের
তোমার স্বাদছিল জীবনের জল হাওয়ায়
রোজদিন আয়নায় ত্বকের উজ্জ্বল আভা হোক
চুলের অগ্রভাগ মমতায় , আহাঃ মমতায়
সুগন্ধি তেলের প্রলেপ -- এখন
সেই তেলের গন্ধ বল চুলের কারুকাজ এই
বৃষ্টি সেদো গন্ধ কাঁদায় উৎসুক বিঁড়ির গন্ধে
প্রেমের পথ ভুলেছে
তবুও মাইক্রোওভেনের খাবারের মত এখনও
গরম তোমার নিতম্ব সুষুম্নাকাণ্ড ধরে দ্যাখ
নেমেছিল যে ঘামের স্রোত কি জানি মৃত নদী ?
এই নির্বাক লাশকাটা ঘরে আহাঃ লাশকাটা ঘরে
তোমার গা ভর্তি সেই জাদু দ্যাখ কিছু থ্যাঁতলানো
মাংস ভিন্ন কিচ্ছু না ;
আর পড়ে অগুরু ঘৃত চন্দনে আহাঃ মাখন শরীর
পঞ্চভুতে ; অথচ কাঠের আগুনে সাদা-কাল ছায়
হরিধ্বনি গঙ্গা স্নান সেরে ঘরে ফিরবে যখন জীবন
আহাঃ আমাদের পিপাসা গুলো দিক্বিদিক ।
এবার , কি ছিল কি প্রয়োজনীয় বার্তা মর্মে
কুমির ক্ষিদে নিয়ে লেবেল ক্রসিং
রক্ত , রক্তাক্ত পড়ে আছে খোলা বুক তলপেট
সুচালু জঙ্ঘা রক্তে মাখামাখি
তোমার শরমছিল আজীবন মরমে , আহাঃ ঈশ
দ্যাখ আজ জনতা চোখে নেই লোভ , শরীরের
তোমার স্বাদছিল জীবনের জল হাওয়ায়
রোজদিন আয়নায় ত্বকের উজ্জ্বল আভা হোক
চুলের অগ্রভাগ মমতায় , আহাঃ মমতায়
সুগন্ধি তেলের প্রলেপ -- এখন
সেই তেলের গন্ধ বল চুলের কারুকাজ এই
বৃষ্টি সেদো গন্ধ কাঁদায় উৎসুক বিঁড়ির গন্ধে
প্রেমের পথ ভুলেছে
তবুও মাইক্রোওভেনের খাবারের মত এখনও
গরম তোমার নিতম্ব সুষুম্নাকাণ্ড ধরে দ্যাখ
নেমেছিল যে ঘামের স্রোত কি জানি মৃত নদী ?
এই নির্বাক লাশকাটা ঘরে আহাঃ লাশকাটা ঘরে
তোমার গা ভর্তি সেই জাদু দ্যাখ কিছু থ্যাঁতলানো
মাংস ভিন্ন কিচ্ছু না ;
আর পড়ে অগুরু ঘৃত চন্দনে আহাঃ মাখন শরীর
পঞ্চভুতে ; অথচ কাঠের আগুনে সাদা-কাল ছায়
হরিধ্বনি গঙ্গা স্নান সেরে ঘরে ফিরবে যখন জীবন
আহাঃ আমাদের পিপাসা গুলো দিক্বিদিক ।
কে হেঁটে যাই কে হেঁটে যাই ধরো তারে ধরো
হাল ফ্যাসানে এই রোদ উজানে হিল পরেছ কেন ?
কি নামে ডাকবো তারে কি নামে যে ডাকি
সুবল বালক দুষ্টু হাসি আজ পথে আপেল নেমেছে একি ?
মেঘ নেই বৃষ্টি এলো চলছে গুরুগম্ভীর হাম্বা হাম্বা ডাক
ওল তুই লোভ দেখাস নে লোভ দেখাস নে বুকে হাপরের টান নাকি ?
বুকে দ্যাখ তুফান ওঠে দ্যাখ বুকে সাত সমুদ্রের জল
টিপ কাজলে টপ জিনসে তাকাস নে লো এবার যাবে কুল্-মান ?
ঢের কেঁদেছি ঢের মরেছি ঢের দেখছি রূপ
তুমি আমার প্রেম হয়েছ তুমি আমার প্রথম নারী আমি তোমার কানু ?
সময়ের গান
স্পৃহা'রা প্রতিস্পৃহায় হেঁটে চলে অগুন্তি সময় সরণী
স্মৃতিক্ষতে বিজয়াদশমী মাঙ্গলিক শঙ্খধ্বনি
সেই সব স্মৃতিপল অতএব দরজা বন্ধ করে
অথচ নিঃশব্দে সাম্রাজ্য জয় করে ফেরে ঘরে অঙ্গীকার
তেমনি অপথে কুপথে বিজাতীয় স্বপ্ন শ্যাম্পেনে ঘন
সন্নিবেত কোন সম্মোহনে পৃথিবীর আদিম কলায়
পোড়ে রোম হঠাৎ হৃদয়াঞ্চল টিয়ার সুখী ঠোঁটে
লেপে মায়া গর্বিত আর একটা জীবন চাই অপরিমেয়
লাভ-ক্ষতি অঙ্কের হিসেব বহিঃভুত
শরীরের উষ্ণায়ণে কে যাই হেঁটে ধরো ধরো
কিম্বা যদিও বা কোনদিন হুন্ডিতে কেনাবেচা রূপরঙ
কিম্বা শ্রমণা নির্বিকারে অপলক পেড়িয়ে সুখী গৃহকোণ
পিপাসার অন্তরালে গাঢ় পিপাসা আহ্লাদে মরে যাই
ফেরো সমস্ত ইচ্ছারা বন মোরগের ঝুঁটি দিশায় ---
প্রতিস্পৃহায় সেই পাখি কৈ যে বলেছিল সন্ধ্যা নামছে
সময় মত ঘরে ফেরা চাই
তেমনি অপথে কুপথে বিজাতীয় স্বপ্ন শ্যাম্পেনে ঘন
সন্নিবেত কোন সম্মোহনে পৃথিবীর আদিম কলায়
পোড়ে রোম হঠাৎ হৃদয়াঞ্চল টিয়ার সুখী ঠোঁটে
লেপে মায়া গর্বিত আর একটা জীবন চাই অপরিমেয়
লাভ-ক্ষতি অঙ্কের হিসেব বহিঃভুত
শরীরের উষ্ণায়ণে কে যাই হেঁটে ধরো ধরো
কিম্বা যদিও বা কোনদিন হুন্ডিতে কেনাবেচা রূপরঙ
কিম্বা শ্রমণা নির্বিকারে অপলক পেড়িয়ে সুখী গৃহকোণ
পিপাসার অন্তরালে গাঢ় পিপাসা আহ্লাদে মরে যাই
ফেরো সমস্ত ইচ্ছারা বন মোরগের ঝুঁটি দিশায় ---
প্রতিস্পৃহায় সেই পাখি কৈ যে বলেছিল সন্ধ্যা নামছে
সময় মত ঘরে ফেরা চাই
নির্মোহি আগুন অঞ্চল
নিষ্পত্তি হয়নি আজও নির্গমনের পথ
কোন দিকে বাঁক নিয়েছে
কিছু কিছু অলিন্দ ভেঙে মাঝে মধ্যে অনির্বাণ প্রভা
দ্রুত ছুটে গিয়ে নক্ষত্র প্রেমী
মুহূর্তে জন্মাল বৃতৃষ্ণা দীনবৎ দিন এলো
লক্ষ্যাধিক শোষিত অনুপল এসে
বৃথা হয়রানি
প্রকাশের অজস্র ভঙ্গিমা অলক্ষ্যে বেঁধে দিয়ে সপ্তসুর
প্রাসাদপম এই গৃহ
ভরাডুবির সেই নৌকায় চমৎকার পারদর্শিতায়
যদিও নামতে শিখিনি বলে
গর্ভ ইলপের বিধিবদ্ধ আক্ষেপ গেল না
দূরে থেকে বহু জন্মের মৃত্যুর শোকের
প্রমোদ তরঙ্গে
অস্তিত্বের সবাক চালচিত্রে নিষ্ঠুর অগ্ন্যুৎপাত ছায় হয়ে
স্থবির ভবিষ্যৎ প্রভেদ মায়া জটিল সমীকরণ
অনাদায়ী আলো নেই সেই
নক্ষত্রের সেই ধুন্ধুমার বিকাশ নেই সেই
সার্থক এবং সন্দিহান সমগ্র নাশকতা
কৃৎকল্পের মারিজুয়ানা
অনেক ঈশ্বর মরে গেলে ভাবনায় প্রলোভনের ঈশ্বর
হওয়ার স্বাদ আর বাউল মাঠে খুটে খাওয়া ক্ষুদে ঈশ্বর সন্তান
প্রভূত যুগ আগে
এই মাঠে আগুন ছিল ঢের খোলা বাতাসে উড়বার স্বাধীনতায়
এখন
গোপন রাতে আমার নগ্ন শয্যায় হাহুতাশ , যদি , যদিও বা
প্রমিথিউস গুপ্ত স্থান থেকে তুলে দেন বারুদ
এ সব মিথ্যা পাপজন্ম
এবার সূচনার নাভিমূলে নির্মোহি আগুন দাও প্রভু
মুহূর্তে জন্মাল বৃতৃষ্ণা দীনবৎ দিন এলো
লক্ষ্যাধিক শোষিত অনুপল এসে
বৃথা হয়রানি
প্রকাশের অজস্র ভঙ্গিমা অলক্ষ্যে বেঁধে দিয়ে সপ্তসুর
প্রাসাদপম এই গৃহ
ভরাডুবির সেই নৌকায় চমৎকার পারদর্শিতায়
যদিও নামতে শিখিনি বলে
গর্ভ ইলপের বিধিবদ্ধ আক্ষেপ গেল না
দূরে থেকে বহু জন্মের মৃত্যুর শোকের
প্রমোদ তরঙ্গে
অস্তিত্বের সবাক চালচিত্রে নিষ্ঠুর অগ্ন্যুৎপাত ছায় হয়ে
স্থবির ভবিষ্যৎ প্রভেদ মায়া জটিল সমীকরণ
অনাদায়ী আলো নেই সেই
নক্ষত্রের সেই ধুন্ধুমার বিকাশ নেই সেই
সার্থক এবং সন্দিহান সমগ্র নাশকতা
কৃৎকল্পের মারিজুয়ানা
অনেক ঈশ্বর মরে গেলে ভাবনায় প্রলোভনের ঈশ্বর
হওয়ার স্বাদ আর বাউল মাঠে খুটে খাওয়া ক্ষুদে ঈশ্বর সন্তান
প্রভূত যুগ আগে
এই মাঠে আগুন ছিল ঢের খোলা বাতাসে উড়বার স্বাধীনতায়
এখন
গোপন রাতে আমার নগ্ন শয্যায় হাহুতাশ , যদি , যদিও বা
প্রমিথিউস গুপ্ত স্থান থেকে তুলে দেন বারুদ
এ সব মিথ্যা পাপজন্ম
এবার সূচনার নাভিমূলে নির্মোহি আগুন দাও প্রভু
ষোলকলা পাপে
ভেঙ্গে পড়ছে ষোলকলা ভাঙছে শৌখিনতা
মাথার মধ্যে ঘা মারছে পেত সমস্ত অপঘাত
এভাবেই মেনে নিতে হয়
নচেৎ হাড় খেয়েছে মাস খেয়েছে জ্যান্ত খাবে তোকে
অভাবনীয় , জন্ম থেকেই দেখেছে পুরুষ রোমকূপ ঘাম
পেশাদার বামা মুদ্রা , আবক্ষ জলে শুধু স্নান সূর্য প্রনাম
অবাক , অবাক রহস্যের গোলকে জমিন চূড়ান্ত কারুকাজ
রসায়ন শরীর এবং শরীরের ; এই দেখে
ভেঙ্গে পড়ছে বাস্তুতন্ত্র ----
সব জ্ঞ্যানভুক ক্ষিদে পশ্চাৎগামী ছুটতে হবে বলেই ছুটছে
ঘুমন্তপুরীতে নিকষ যামিনী আহাঃ কামিনী কলা
এভাবেই , এভাবেই পালাতে হবে
সমস্ত সঙ্গম দৃশ্য আহাঃ দুধ লোভী মার্জার
আর লোভ দাও - ধারালো দাঁত তীক্ষ্ণ নখ দাও দাও সমস্ত
ধাত্রীবিদ্যা এই জঙ্গল নিঃস্ব একাকী
দাও দাও অপূর্ব জল টুকু দাও পিপাসা , পিপাসা
একটা জন্মে এই আগুন নিভবে না
ক্রমশ ক্ষয় আফিম দাও সন্ধ্যায় দাও ঘনীভূত নেশা
পারদ , পারদ নড়নচড়ন বুঝেছি বুঝেছি
মহেন্দ্রক্ষন ; এসো , এসো প্রেম নগ্ন , নগ্ন অবলীলায়
সবই লিলাচল
আমি এক এবং অকৃত্রিম পুরুষ আদর্শ ক্ষেত দাও এই বক্ষে
কুঁচে মাছ কাঁদা চেনে - চেনে অন্ধকার ।
এভাবে লিপ্ত করো দহনে
নির্বাক পৃথিবী নির্বাণ পাক এই রাতে ষোলকলা তোর পাপে
অভাবনীয় , জন্ম থেকেই দেখেছে পুরুষ রোমকূপ ঘাম
পেশাদার বামা মুদ্রা , আবক্ষ জলে শুধু স্নান সূর্য প্রনাম
অবাক , অবাক রহস্যের গোলকে জমিন চূড়ান্ত কারুকাজ
রসায়ন শরীর এবং শরীরের ; এই দেখে
ভেঙ্গে পড়ছে বাস্তুতন্ত্র ----
সব জ্ঞ্যানভুক ক্ষিদে পশ্চাৎগামী ছুটতে হবে বলেই ছুটছে
ঘুমন্তপুরীতে নিকষ যামিনী আহাঃ কামিনী কলা
এভাবেই , এভাবেই পালাতে হবে
সমস্ত সঙ্গম দৃশ্য আহাঃ দুধ লোভী মার্জার
আর লোভ দাও - ধারালো দাঁত তীক্ষ্ণ নখ দাও দাও সমস্ত
ধাত্রীবিদ্যা এই জঙ্গল নিঃস্ব একাকী
দাও দাও অপূর্ব জল টুকু দাও পিপাসা , পিপাসা
একটা জন্মে এই আগুন নিভবে না
ক্রমশ ক্ষয় আফিম দাও সন্ধ্যায় দাও ঘনীভূত নেশা
পারদ , পারদ নড়নচড়ন বুঝেছি বুঝেছি
মহেন্দ্রক্ষন ; এসো , এসো প্রেম নগ্ন , নগ্ন অবলীলায়
সবই লিলাচল
আমি এক এবং অকৃত্রিম পুরুষ আদর্শ ক্ষেত দাও এই বক্ষে
কুঁচে মাছ কাঁদা চেনে - চেনে অন্ধকার ।
এভাবে লিপ্ত করো দহনে
নির্বাক পৃথিবী নির্বাণ পাক এই রাতে ষোলকলা তোর পাপে
উপাখ্যান এবং দাম্ভিক বৃষ্টি
মেয়েটিকে এবার বৃষ্টি দেবে পুঙ্খানুপুঙ্খ সহজাত
প্রভা ; মেয়েটিও দেহাতি হতে পারেন কিম্বা
কাজের মাসি অথবা নামহীন মা --
প্রশ্ন থাক, আদালতে যেমন জমা থাকে ফরিয়াদির
সন্তান হারানোর ইতিবৃতান্ত ;
বৃষ্টিতে ভেসে গেলে শরীর মেয়েটির মনে এক
বোধজন্ম নেয় , রমাকান্ত সেন লেনের পাঁচতারা
গগনচুম্বী মহাকাশে যে মহুয়া দাসগুপ্তা থাকেন
তিনি আর এই মেয়ে
সম্পূর্ণ আলাদা ---
তবুও বৃষ্টি ক্যাপিটাললিজম পড়েনি বলে দু'জন সমান
মাত্রায় ভেজেন , দু'জনের একসঙ্গে দেখা হলে রাস্তায়
একই রকম মেয়ে মেয়ে দৃশ্য গুলো রাস্তায় ফোটে --
আমি দু'জনকে আলাদা করতে পারি না --
তবুও র্যাটেল স্নেক আর দারাস
এবং প্রতিরাতে
একজন ভাতের থালায়
দ্বিতীয় জন সমৃদ্ধে খুন হয়ে গেলে চুপচাপ
শান্তনা সেই একই বৃষ্টি --
জল সর্বদা পতনমুখী বৃষ্টি হোক চোখে হোক
সন্তান হারানোর ইতিবৃতান্ত ;
বৃষ্টিতে ভেসে গেলে শরীর মেয়েটির মনে এক
বোধজন্ম নেয় , রমাকান্ত সেন লেনের পাঁচতারা
গগনচুম্বী মহাকাশে যে মহুয়া দাসগুপ্তা থাকেন
তিনি আর এই মেয়ে
সম্পূর্ণ আলাদা ---
তবুও বৃষ্টি ক্যাপিটাললিজম পড়েনি বলে দু'জন সমান
মাত্রায় ভেজেন , দু'জনের একসঙ্গে দেখা হলে রাস্তায়
একই রকম মেয়ে মেয়ে দৃশ্য গুলো রাস্তায় ফোটে --
আমি দু'জনকে আলাদা করতে পারি না --
তবুও র্যাটেল স্নেক আর দারাস
এবং প্রতিরাতে
একজন ভাতের থালায়
দ্বিতীয় জন সমৃদ্ধে খুন হয়ে গেলে চুপচাপ
শান্তনা সেই একই বৃষ্টি --
জল সর্বদা পতনমুখী বৃষ্টি হোক চোখে হোক
ভক্ত
পাশ থেকে সরে যাও
হয় দুর্গন্ধে মরবে নইলে ভস্ম হবে
এমনই এদের তেজ
দশ-বিশটা সেক্সপিয়ার মরে এক একটা এরা
নাট্যকার পরিচালক অভিনেতা নিজেই
দর্শাকাসনে অতীত বর্তমান ভবিতব্য
কাল ঘুম থেকেও অনেকে
নাটক দেখেন
প্রভুভক্ত জীব এদের পায়ে পায়ে ঘোরে
অনেক কিছু নেয় শিখে
কোন পা চাটলে খাদ্য আসবে
কোন পায়ে পদাঘাত
উত্তর প্রজন্ম
কিছুই রেখে যেতে পারিনি ,
দানবেরা কতকিছু রেখে যায় গণিতের সূক্ষ্ম হিসাবে ।
শব বাহক জন্মে শ্মশানমুখী সেকি দৌড়
সবিনয়ে বলে যাই
দড়ির উপর হাঁটতে হাঁটতে একান্ত ভাবে দেশ চিনে যায় !
অদ্ভুত ভাবে অনির্বাণ মহৎ উদ্দেশ্য গুলো কি বুঝিনি
ধর্ম গ্রন্থ পুড়িয়ে দেখছি
ম্লেচ্ছ হাতের জল পান করে দেখেছি
তিব্র দ্বেষে অপূর্ব পারদর্শিতায় সুরক্ষাবলয় ভেঙ্গে চুরমার করে দেখেছি
শেয়ালের তালে গলা মিলিয়ে দেখেছি
তবুও কি করে আগুন জ্বালাতে হয়
কি করে নিভিয়ে দিতে হয় সময় কালে বুঝিনি ' পাশা'র
ঐতিহাসিক মহাত্মা ।
যে দিকেই হাত বাড়িয়ে ধরেছি অনুরাগে
জ্বলে গ্যাছে ভয়ঙ্কর তাপে
নিন্ম অঞ্চলের সেই ক্ষরণ আঃ এভাবে বল না -----
মধ্য যামিনী'র প্রভাব প্রতিপত্তি রক্ত ক্লেদ গন্ধ দুর্গন্ধ
মশারির ঐতিহ্য গুঁড়িয়ে
শুধু ধোঁয়া করেছি চোখের নব্যতায় , তবুও না এসেছে
সৃষ্টির যুগাতীর্ণ প্রতিভা
না এসেছে সতেজ দেহকোষ , যাতে বইবে নতুন রক্ত
আমি পারিনি বলেই থেমেছে নদী প্রবাহ ? ঢের সময় আছে
উত্তর প্রজন্ম ; চোষকের জন্ম থেকে মুখ তোল
উষ্ণ স্রোত থাক তোমার নিজস্ব অঞ্চলে
এই বধ্যভূমিতেও যুগে যুগে করেছেন কতজন চাষ
দড়ির উপর হাঁটতে হাঁটতে একান্ত ভাবে দেশ চিনে যায় !
অদ্ভুত ভাবে অনির্বাণ মহৎ উদ্দেশ্য গুলো কি বুঝিনি
ধর্ম গ্রন্থ পুড়িয়ে দেখছি
ম্লেচ্ছ হাতের জল পান করে দেখেছি
তিব্র দ্বেষে অপূর্ব পারদর্শিতায় সুরক্ষাবলয় ভেঙ্গে চুরমার করে দেখেছি
শেয়ালের তালে গলা মিলিয়ে দেখেছি
তবুও কি করে আগুন জ্বালাতে হয়
কি করে নিভিয়ে দিতে হয় সময় কালে বুঝিনি ' পাশা'র
ঐতিহাসিক মহাত্মা ।
যে দিকেই হাত বাড়িয়ে ধরেছি অনুরাগে
জ্বলে গ্যাছে ভয়ঙ্কর তাপে
নিন্ম অঞ্চলের সেই ক্ষরণ আঃ এভাবে বল না -----
মধ্য যামিনী'র প্রভাব প্রতিপত্তি রক্ত ক্লেদ গন্ধ দুর্গন্ধ
মশারির ঐতিহ্য গুঁড়িয়ে
শুধু ধোঁয়া করেছি চোখের নব্যতায় , তবুও না এসেছে
সৃষ্টির যুগাতীর্ণ প্রতিভা
না এসেছে সতেজ দেহকোষ , যাতে বইবে নতুন রক্ত
আমি পারিনি বলেই থেমেছে নদী প্রবাহ ? ঢের সময় আছে
উত্তর প্রজন্ম ; চোষকের জন্ম থেকে মুখ তোল
উষ্ণ স্রোত থাক তোমার নিজস্ব অঞ্চলে
এই বধ্যভূমিতেও যুগে যুগে করেছেন কতজন চাষ
প্রলাপ
এই ফাগুণ আবার আসবে তোর জানা নেই ?
সুঠাম খাসা পেয়ারার নেশায় যদিও বা
চামচিকে লিখে যাই তার স্মৃতি
সুঁড়িখানা থেকে দামাল মাতাল চিল চিৎকারে
গোঙাবে , অস্ফুট কথা বুঝে নিস
" কে বাঁচে কে মরে কে জানে , পঞ্চভুতের
দায় নেই - আমার আছে আমার আছে "
কি ভাবে নেমে আসবে প্রলয় জানা নেই
হলাহলেও মরণ নেই
এবার সুন্নৎ করে দ্যাখ শরীর কাবা'র আকাশ
আর দেশবন্ধু রোদের ৩৭\ ৩ এ স্যাঁতসেঁতে
দেওয়ালে একই রব
দে দে আমায় বিধর্মী করে দে
দে দে পাপ দে তাপ দে শোক দে তোর ইচ্ছা পূরণে
শুধু কফিনের জলে যেন তোর নাম লেখা থাকে ।
গোঙাবে , অস্ফুট কথা বুঝে নিস
" কে বাঁচে কে মরে কে জানে , পঞ্চভুতের
দায় নেই - আমার আছে আমার আছে "
কি ভাবে নেমে আসবে প্রলয় জানা নেই
হলাহলেও মরণ নেই
এবার সুন্নৎ করে দ্যাখ শরীর কাবা'র আকাশ
আর দেশবন্ধু রোদের ৩৭\ ৩ এ স্যাঁতসেঁতে
দেওয়ালে একই রব
দে দে আমায় বিধর্মী করে দে
দে দে পাপ দে তাপ দে শোক দে তোর ইচ্ছা পূরণে
শুধু কফিনের জলে যেন তোর নাম লেখা থাকে ।
এ শহর
এ শহর আমার নয়
রোয়াক গুলো থেকে উড়ে গেছে বন্ধত্ব
এ শহর অচেনা
এখানে থাকার কথা ছিল না জনতার
মন্দিরের চুড়া থেকেও
ঢের বেশী উজ্জ্বল বাণিজ্য লক্ষ্মীর বেসাত
অদ্ভুত ভাবে হাঙরের মত মুখ খোলা ডাস্টবিন
নিমন্ত্রণের নির্দেশ উপেক্ষিত
ভীর বাড়ে ডাস্টবিনে
পাশুরাই একপাতে মুখ রাখে তাতে
নিয়মতান্ত্রিক সূর্য আসে ফুটপাতে
দেহ থেকে দেহ সরে গেলেই
পথিক হট্টগোল
আবার রাতের সামাজিক ঈশারা
জন্ম আসে দারুণ নিদারুণ মিঠা রোদ
আমি যে শহরটাকে চিনতাম
ফানুস ছিল না
চোখের মানচিত্রে ক্ষিদে ছিল না
এখানে থাকার কথা ছিল না জনতার
মন্দিরের চুড়া থেকেও
ঢের বেশী উজ্জ্বল বাণিজ্য লক্ষ্মীর বেসাত
অদ্ভুত ভাবে হাঙরের মত মুখ খোলা ডাস্টবিন
নিমন্ত্রণের নির্দেশ উপেক্ষিত
ভীর বাড়ে ডাস্টবিনে
পাশুরাই একপাতে মুখ রাখে তাতে
নিয়মতান্ত্রিক সূর্য আসে ফুটপাতে
দেহ থেকে দেহ সরে গেলেই
পথিক হট্টগোল
আবার রাতের সামাজিক ঈশারা
জন্ম আসে দারুণ নিদারুণ মিঠা রোদ
আমি যে শহরটাকে চিনতাম
ফানুস ছিল না
চোখের মানচিত্রে ক্ষিদে ছিল না
পুনশ্চঃ
আমাকে আস্কারা দিও না তুমি ---
সব জটিল সমীকরণ -- তারপর মনস্তাপ
পুনশ্চঃ উদগিরণ সঙ্ঘবদ্ধ ভয়ঙ্কর অতীত
খণ্ডকৃত দুপুর নূপুর ঝঙ্কার !
তার চেয়ে তস্কর থাকি , তস্কর থাকি লাবণ্যর --
সুমহান রাত্রের ,
নিষিদ্ধ হয়ে গেলেও আমার কাছেই আমি ,
সেই চোখ , সেই চোখ খুলে রেখো তুমি , আমিও
সর্ষে পোকা হয়ে যদি না কাঁদিয়ে দিতে পারি ---
খুলে রেখো চোখ তুমি !
অসম্ভব জ্বলে গেছে ,
জ্বলে গেছে অস্থি মজ্জা সুসম্নাকাণ্ডময় ভাতের থালা ,
আর এগিয় না ;
নাছোড়বান্দা জেদ ছাড়ো , অশরীরীর পূর্বজন্ম নেই -
মৃত্যু নেই ,
শুধুই পাণ্ডুলিপি'তে
লিপিবদ্ধ আমিত্ব তুমিত্ব আর ব্যক্তিগত সরল স্বীকারোক্তি ;
আর রাতের উপপাদ্য ভেঙ্গে প্রমানের সময় নয়
এখন শুধু জোঁকের মত রক্ত চুষে নাও ব্যক্তিগত
তার চেয়ে তস্কর থাকি , তস্কর থাকি লাবণ্যর --
সুমহান রাত্রের ,
নিষিদ্ধ হয়ে গেলেও আমার কাছেই আমি ,
সেই চোখ , সেই চোখ খুলে রেখো তুমি , আমিও
সর্ষে পোকা হয়ে যদি না কাঁদিয়ে দিতে পারি ---
খুলে রেখো চোখ তুমি !
অসম্ভব জ্বলে গেছে ,
জ্বলে গেছে অস্থি মজ্জা সুসম্নাকাণ্ডময় ভাতের থালা ,
আর এগিয় না ;
নাছোড়বান্দা জেদ ছাড়ো , অশরীরীর পূর্বজন্ম নেই -
মৃত্যু নেই ,
শুধুই পাণ্ডুলিপি'তে
লিপিবদ্ধ আমিত্ব তুমিত্ব আর ব্যক্তিগত সরল স্বীকারোক্তি ;
আর রাতের উপপাদ্য ভেঙ্গে প্রমানের সময় নয়
এখন শুধু জোঁকের মত রক্ত চুষে নাও ব্যক্তিগত
নাম তুমি দাও
কিঞ্চিৎ বিমর্ষে আছি লোচন -অবলোচনে
জ্ঞ্যানভুক ক্ষিদের পরিপাট আস্তানায়
সকল তথাগত মুদ্রা ভেঙ্গে পড়ে গৃহস্ত
কীটের দংশনে ;
অথচ চিরকাল নদী চরে গৃহস্তের আবাস
এবং ক্ষিদেও হুকুমতালিমের নির্দেশ দিলে বুঝি
বাখারি ভেসে যাক বানে চাইছে না মন
অতঃপর ক্ষিদে ভুলে বাখারি আঁকড়ে ধরি ।
সমস্ত ডাক ফিরে যাবার পথে ডাক দিয়ে যাই
এই ফিরে যাবার মুহূর্তে একমনে বাখারি চাঁচে জীবন ।
অথচ চিরকাল নদী চরে গৃহস্তের আবাস
এবং ক্ষিদেও হুকুমতালিমের নির্দেশ দিলে বুঝি
বাখারি ভেসে যাক বানে চাইছে না মন
অতঃপর ক্ষিদে ভুলে বাখারি আঁকড়ে ধরি ।
সমস্ত ডাক ফিরে যাবার পথে ডাক দিয়ে যাই
এই ফিরে যাবার মুহূর্তে একমনে বাখারি চাঁচে জীবন ।
ভোকাট্টা
প্রতি নিঃসঙ্গতায় খেলা করে
ভোকাট্টা মুদ্রা
সাত সাতটা রঙ নিয়ে আসে একটা সঙ্গম
এ সবই লেখা থাকে
কিম্বা লেখা থাকেনা বলেই চরিত্র দোষ সম্মুখের নয়
আয়নায় দাঁড়ালে বুঝি
মানুষ শুধুই নিজের সাথে কথা বলে ;
প্রতিবার নিজেকে তোমার কাছে প্রতিষ্ঠার প্রতিস্পর্ধায়
একটা করে সত্যর অবলুপ্তি
একদিন সমস্ত মিথ্যা ভাষণ
জন্ম দিয়ে আত্মকথন
আয়না সাক্ষী , যা বলেছে মানুষ মানুষেরে
তা শুধু ভাষা কথা নয়
মা'ও এভাবে
অসংখ্যবার গাছের লাল লঙ্কা পাখিদের খাবার হয়েছে
অথচ একবার বোঝেনি তারা কি ভয়ানক মুগ্ধতার
নেশা আছে মানুষের লঙ্কার সাথে ।
মাও জানতেন সব ভালোলাগার বস্তু একাধারে বিষাক্ত
মধু , তাই বাবার ফেলে যাওয়া পথে
চোখের জল মুছতে মুছতে হাসতে হাসতে স্কুলের ড্রেস
পড়িয়ে দিতেন যখন ভাইকে
দেখতাম মাঠ থেকে তুলে আনা সবুজ কচি লঙ্কা চিবুচ্ছে
কোন দুষ্টু ছেলে , বিষ হতে গেলেও বোধহয় কিছুটা
সময় দিতে হয় সময়কে !
জীবন সম্বন্ধে মা তেমন কিছু বলেন না ইদানীং ,
পূবালী হাওয়ায় কুলোতে ধান তুলে ধরেন দুপুরে , চিটে হাওয়ার
তালে ভাসতে থাকে , সম্পদ গুলো মায়ের পায়ের কাছে
স্থির পরে থাকে , মা মৃদু স্বরে বলেন , 'যারা থাকবার তারা
থেকেই যায় স্বপ্ন ভালবেসে , চলে যান যারা তারা
চাহিদার ক্ষুধা যান বাড়িয়ে , ।
সমগ্র ক্ষুধার ইতিহাস জেনেই তো আমার চাষ করার কথা -
রক্ষণশীল ভূমিকায় গড়ে তুলবার কথা সংসারের--
একদিন যদিও বা
আমার স্ত্রী কুলো ধরেন মাঠে সেদিনও উড়বে চিটে ?
মধু , তাই বাবার ফেলে যাওয়া পথে
চোখের জল মুছতে মুছতে হাসতে হাসতে স্কুলের ড্রেস
পড়িয়ে দিতেন যখন ভাইকে
দেখতাম মাঠ থেকে তুলে আনা সবুজ কচি লঙ্কা চিবুচ্ছে
কোন দুষ্টু ছেলে , বিষ হতে গেলেও বোধহয় কিছুটা
সময় দিতে হয় সময়কে !
জীবন সম্বন্ধে মা তেমন কিছু বলেন না ইদানীং ,
পূবালী হাওয়ায় কুলোতে ধান তুলে ধরেন দুপুরে , চিটে হাওয়ার
তালে ভাসতে থাকে , সম্পদ গুলো মায়ের পায়ের কাছে
স্থির পরে থাকে , মা মৃদু স্বরে বলেন , 'যারা থাকবার তারা
থেকেই যায় স্বপ্ন ভালবেসে , চলে যান যারা তারা
চাহিদার ক্ষুধা যান বাড়িয়ে , ।
সমগ্র ক্ষুধার ইতিহাস জেনেই তো আমার চাষ করার কথা -
রক্ষণশীল ভূমিকায় গড়ে তুলবার কথা সংসারের--
একদিন যদিও বা
আমার স্ত্রী কুলো ধরেন মাঠে সেদিনও উড়বে চিটে ?
ফুল এবং মৃত্যু
আমার নিদ্রা অথবা
অবচেতনের সকল সময়
মন্থিত হলাহলের আসক্তি অথবা নেশাতে
এসো পান করি
বিধেয় ব্যতিরেকে
গণ্ডূষে গণ্ডূষে শেষ হোক আদিম কামনা
কফিনের পেরেক আর সুসংহত দৃঢ়তায় থাকুক
সমবেত
আঁতরের গুন বিন্যাসে মুছে যাবে
দুর্গন্ধ
যা কুকুরের আছে সেই মায়া দুধেলা গাভীর স্ফীতবাট
লাল রাক্তের ধর্মে
জল অথবা প্লাবন
তবে
হেতু কি অর্ধমৃত ডানা ভাঙা পাখির জীবনে ?
মৃত্যুও অনেক হেঁটেছে জীবনের সাথে ক
বিধেয় ব্যতিরেকে
গণ্ডূষে গণ্ডূষে শেষ হোক আদিম কামনা
কফিনের পেরেক আর সুসংহত দৃঢ়তায় থাকুক
সমবেত
আঁতরের গুন বিন্যাসে মুছে যাবে
দুর্গন্ধ
যা কুকুরের আছে সেই মায়া দুধেলা গাভীর স্ফীতবাট
লাল রাক্তের ধর্মে
জল অথবা প্লাবন
তবে
হেতু কি অর্ধমৃত ডানা ভাঙা পাখির জীবনে ?
মৃত্যুও অনেক হেঁটেছে জীবনের সাথে ক
রাধা যতটা দুঃখী ছিলেন ব্রজপতিও ততখানি !
অর্জুনের মৎস্য শিকারে'র গল্পে
ঈশ্বর নিমগ্নতা ?
সবই পরিচলন স্রোত নিম্নগতি প্রবাহ শরীরের
উৎপাদিত রসায়ন
শয়ন কক্ষ চেনেন
অভাব
একদিন যদিও বা সমস্ত ত্রিকোণ অনুভব
জ্যোৎস্না'য় উড়বে তার অদৃশ্য অঙ্গুলিহেলনে ,
আদ্যোপান্ত ছাপোষা শহুরে শীতঘুম
একদিন যদিও বা সমস্ত ত্রিকোণ অনুভব
জ্যোৎস্না'য় উড়বে তার অদৃশ্য অঙ্গুলিহেলনে ,
আদ্যোপান্ত ছাপোষা শহুরে শীতঘুম
ভেঙ্গে যখন দাঁড়াবে নির্জনতার কাছে আর
দূরে বহু দূরে বালি গর্ভে ডুববে লাল আভা
একবার প্রশ্ন করো প্রশ্ন করো
" আমি দাঁড়াবো কোথায় ? "
অনেক জন্মে , অনেকবার মরে দেখেছে যে সুখ পাখি
চোখে সেই আলোর উৎস মুখ কৈ ?
অবাক কালাপানি ---
জীবন মরন , তবুও পাচির ভাঙবার সেই
হাতুড়ী শাবল কৈ ?
অপেক্ষার গুনাগত দিনপাতে মনের রসায়ন কি চাই ?
তৃপ্তির ঢেঁকুরে পূর্ব জন্মের বদ গন্ধ অনন্ত পিপাসার
অন্তঃমুখে স্নেহ নয় মায়া নয়
গর্হিত কিছু ক্ষুধা এক সর্বভুক
মানচিত্রে জন্ম দিয়ে যায় বিষাদের
দেশ খেয়েছি ধরম খেয়েছি --- নিজের মাংসেও নেই অরুচি --
তবুও বল তুমি দাঁড়াবে কোথায় ?
দূরে বহু দূরে বালি গর্ভে ডুববে লাল আভা
একবার প্রশ্ন করো প্রশ্ন করো
" আমি দাঁড়াবো কোথায় ? "
অনেক জন্মে , অনেকবার মরে দেখেছে যে সুখ পাখি
চোখে সেই আলোর উৎস মুখ কৈ ?
অবাক কালাপানি ---
জীবন মরন , তবুও পাচির ভাঙবার সেই
হাতুড়ী শাবল কৈ ?
অপেক্ষার গুনাগত দিনপাতে মনের রসায়ন কি চাই ?
তৃপ্তির ঢেঁকুরে পূর্ব জন্মের বদ গন্ধ অনন্ত পিপাসার
অন্তঃমুখে স্নেহ নয় মায়া নয়
গর্হিত কিছু ক্ষুধা এক সর্বভুক
মানচিত্রে জন্ম দিয়ে যায় বিষাদের
দেশ খেয়েছি ধরম খেয়েছি --- নিজের মাংসেও নেই অরুচি --
তবুও বল তুমি দাঁড়াবে কোথায় ?
এ পাড়ায় ঈশ্বর আসেন না
ঈশ্বর মানুষ হয়ে জন্মালে -----
পৃথিবীতে বাড়ে কিছু "হরিজন " (মহাত্মা)
নামে প্রেম
ঈশ্বর মানুষ হয়ে জন্মালে -----
পৃথিবীতে বাড়ে কিছু "হরিজন " (মহাত্মা)
নামে প্রেম
বর্জ্য হলুদ ভুক্ত মাড়িয়ে যখন সন্ধ্যা আসে ঘরে
ঈশ্বর কিছু দানা শস্য দেন
তাই খেয়ে রাতে গর্ভবতী হন বঁধু
মন্দিরে মন্দিরে আলোর রোশনাই হিপি থেকে
দেশী পুরোহিত
ময় ময় কাঁসর ঘণ্টাধ্বনি ধূপের বাহাদুরি
ঈশ্বরকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা ত্রিলোকে
"র" চর চারিদিক
ঈশ্বর কাজ করছেন -- (ঈশ্বর পিতা তাই )
শিশুরা প্রাতঃকাজ করেন সময় না মেনে এখনও
সে গুলো গোছানো চাট্টিখানি
এই সব গুছিরে রাখতে রাখতে বেলা যাই ---
হরিজন সন্ধ্যায় তামুক সেবন করছেন
বলছেন -- এখন লম্বা ঘুম চাই -- সকালের আগের
আর উঠবোই না
কাঁসর ঘণ্টাও ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়ে
এ পাড়ায় ঈশ্বর আসেন না
ঈশ্বর কিছু দানা শস্য দেন
তাই খেয়ে রাতে গর্ভবতী হন বঁধু
মন্দিরে মন্দিরে আলোর রোশনাই হিপি থেকে
দেশী পুরোহিত
ময় ময় কাঁসর ঘণ্টাধ্বনি ধূপের বাহাদুরি
ঈশ্বরকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা ত্রিলোকে
"র" চর চারিদিক
ঈশ্বর কাজ করছেন -- (ঈশ্বর পিতা তাই )
শিশুরা প্রাতঃকাজ করেন সময় না মেনে এখনও
সে গুলো গোছানো চাট্টিখানি
এই সব গুছিরে রাখতে রাখতে বেলা যাই ---
হরিজন সন্ধ্যায় তামুক সেবন করছেন
বলছেন -- এখন লম্বা ঘুম চাই -- সকালের আগের
আর উঠবোই না
কাঁসর ঘণ্টাও ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়ে
এ পাড়ায় ঈশ্বর আসেন না
ব্যাবহার
একদিন আমিও আগুন হবো ---
একদিন আগুনের ব্যবহার শিখে নিও তুমি
একদিন আমিও আগুন হবো ---
একদিন আগুনের ব্যবহার শিখে নিও তুমি
এবার আতস কাঁচ ধরে আগুন মুখে
নিচে রাখো সুখী পতঙ্গ
দাড়াও জ্বলবেই
আমায় আগুন হতে বোলো না
আগুন একমুখী চলনে অভ্যস্ত
একদিন যদিও বা তুমি বন্ধু আমার -----
তোমাকেও জ্বালিয়ে দিলে
যদিও নিষেধ জেনেছি আমি যজ্ঞ'র অনুমেয় উত্তাপে
সেটুকু অপার্থিব সুখ
শরীরের দাহ্যে
আছে কি লেখা সেই পথ ?
নিচে রাখো সুখী পতঙ্গ
দাড়াও জ্বলবেই
আমায় আগুন হতে বোলো না
আগুন একমুখী চলনে অভ্যস্ত
একদিন যদিও বা তুমি বন্ধু আমার -----
তোমাকেও জ্বালিয়ে দিলে
যদিও নিষেধ জেনেছি আমি যজ্ঞ'র অনুমেয় উত্তাপে
সেটুকু অপার্থিব সুখ
শরীরের দাহ্যে
আছে কি লেখা সেই পথ ?
ক্রুসেড
লালে লাল মিশালে বর্ষা মিলন দাদুরি
লাল লাল ফাগুণ
লালে লাল মিশালে বর্ষা মিলন দাদুরি
লাল লাল ফাগুণ
ফাল স্বপ্ন হাতের পাঞ্জায়
লক আউটে নির্ভেজাল রঙ্গিলা ইস্তেহার
লালে লাল মুখ অভিনয় নাটক
প্রজাপতি অগ্রহায়ণ আমন ধান
শরীরে কাল পিঁপড়ে শিরশির
দগদগে ঘা অতীত থেকে
লালহীন অন্ধকার
গৃহস্ত সোমত্ত মেয়ে জিরাফের মুখে ধর্ম বেঁচে
সময় যতখানি উজ্জ্বল স্বপ্নও তৎদ্রুপ
জন্ম অঙ্গে নয়
বুকের বা পাশে অবিরত
ধারন করেন যিনি সে শুধু বাহক গাধা
গর্ভকীটে প্রাজন্মিক লাল চিন্তনের স্মৃতি
এক বিপ্লবী মরে গেলে
ক্রুসেড ঢেকে যায় পদ ধূলায়
লক আউটে নির্ভেজাল রঙ্গিলা ইস্তেহার
লালে লাল মুখ অভিনয় নাটক
প্রজাপতি অগ্রহায়ণ আমন ধান
শরীরে কাল পিঁপড়ে শিরশির
দগদগে ঘা অতীত থেকে
লালহীন অন্ধকার
গৃহস্ত সোমত্ত মেয়ে জিরাফের মুখে ধর্ম বেঁচে
সময় যতখানি উজ্জ্বল স্বপ্নও তৎদ্রুপ
জন্ম অঙ্গে নয়
বুকের বা পাশে অবিরত
ধারন করেন যিনি সে শুধু বাহক গাধা
গর্ভকীটে প্রাজন্মিক লাল চিন্তনের স্মৃতি
এক বিপ্লবী মরে গেলে
ক্রুসেড ঢেকে যায় পদ ধূলায়
শুরু
সৌভাগ্য লেখাছিল না সেভাবে
সমস্ত ভোগ্য মনুষ্যকৃত
অভিজানিক শব্দ শূন্য
পাহাড়ের দিকে এগিয়ে গেলে
নব্বই ডিগ্রী আত্মা
রহস্যের অন্তরালে রহস্য
শরীর বাহক মাংসের
যা কিছু ওজন বহন করছে
ঐতিহাসিক আক্ষেপ জিন
শারীরিক পচন পূর্বনির্ধারিত
টিকটিক শব্দে ঘুম কালীন সময় বাড়ে ঘড়িতে
সকাল সাতটায় ঘুম ভাঙবার
কিছুই কি মানে আছে ?
সৌভাগ্য লেখাছিল না সেভাবে
সমস্ত ভোগ্য মনুষ্যকৃত
অভিজানিক শব্দ শূন্য
পাহাড়ের দিকে এগিয়ে গেলে
নব্বই ডিগ্রী আত্মা
রহস্যের অন্তরালে রহস্য
শরীর বাহক মাংসের
যা কিছু ওজন বহন করছে
ঐতিহাসিক আক্ষেপ জিন
শারীরিক পচন পূর্বনির্ধারিত
টিকটিক শব্দে ঘুম কালীন সময় বাড়ে ঘড়িতে
সকাল সাতটায় ঘুম ভাঙবার
কিছুই কি মানে আছে ?
আমি বছর বিয়োনো পুষ্ট গাভিনি ,
কিছু জন্ম আসে প্রতিরাতে
কিছু জন্ম নলকূপে হাফিয়ে অর্ধমৃত পালিয়ে বাঁচে ,
আমি হাত রাখি প্রেমিকের বুকে...... সে
হ্যাপিস
তার দুঃখ দিয়ে আমাকে সুখ নিয়ে যায়
আমি প্রজন্ম প্রজন্ম ধরে প্রেমিক খুঁজে যায় অথবা প্রেমিকার প্রেমিক !
সময়ের দাবীতে লাশ আছে
কবিও থাকবেন নিশ্চয়
না চেনেন চেতনা না চেনেন সর্বেশ্বর
ন্দবনে বৃন্দাবনে
ধুতরা ফল
জেনেছে কি নিজের বিষাক্ত রুপ বেঁচে থেকে
ধুতরা ফল
জেনেছে কি নিজের বিষাক্ত রুপ বেঁচে থেকে
তথাগত
মোহের চেতন অবচেতনে পার্থিব লিপ্সা
অদৃশ্য অভিসন্ধিতে "তারকা" ক্ষিদে ;
ভাব ঘরে খেলা করে পরাজিত সত্য সত্ত্বা
রিপু প্রাধান্যে মূঢ় নশ্বর ভূমিভাগ আবাদি ফসলে
ব্যার্থতার ইতিহাস লিখলে
অন্তরীপ সাম্রাজ্যে গাঢ় বিষাদের জন্ম দেয় ।
কিংকর্তব্যবিমুর সর্বলাসি আত্মা খৈ ছিটানোর প্রাক্কালেও
অগ্রাধিকারে রাখে শরীর সম্বন্ধীয় সমস্ত তত্ত্ব --
দেহকোষ ভেঙ্গে পুনরায় দেহের আত্মার আবর্তনে
এই বিশ্বাসে নিম্নপ্রদেশ সুরক্ষার চিন্তায়
গুনাগত দিনপাত !
রক্ত মাংস একটা হৃদ নিয়ে সেও জীবনের প্রতিদ্বন্দ্বী
পাশে রক্ত মাংসের প্রাধান্য ছিল ,
ঈশ্বর হাসিমুখ ছিল ঘুমন্ত ---------
আর অস্পষ্ট রেখা ধরে কাল রাত্রি পেতে রেখেছিল
শান্তিসম্মিলনির রেখাচিত্র ;
বেড়িয়ে আসা শুধু সময়ের অপেক্ষা বলতে বলতে , একদিন
সময় পেড়িয়ে যায় সাহাহ্ন ; অযথা ইতিউতি ছড়ানো
পশু হাড় ভাঙ্গা কাস্তে ,
সূর্য নির্বাপিত সামগ্রিকতায় গঙ্গা বক্ষে ।
সব পথের শেষ প্রান্ত এসে মিশেছে বৈতরণী কূলে ----
পারাপারে মাঝি সদা ব্যাস্ত অথচ লোকারণ্য নদী উপত্যকা ---
ঠাই নাই ঠাই না
ঠাই একপায়ে দাড়িয়ে প্রাচীন শুদ্ধ বৃক্ষ নিস্পলক চোখে
ধ্যান গোনে এক দুই তিন
সমৃদ্ধ রাত্রি আসে
এসে ভীর করে বিপন্ন বিস্ময়ে সমস্ত ঈশ্বর সন্তান ---------
নির্বাণ পেয়ে যায় একটা যুগ প্রেম প্রেম প্রেমে ঐ তো
শরণাগত দূরে সরছেন ---
অদ্ভুত আলোক রেশ্নাই --------
যে দেখেছে , সেই বুঝেছে জীবন যন্ত্রণার নয় -
পৃথিবীর সব চেয়ে মুগ্ধকর সৃষ্টি
ব্যার্থতার ইতিহাস লিখলে
অন্তরীপ সাম্রাজ্যে গাঢ় বিষাদের জন্ম দেয় ।
কিংকর্তব্যবিমুর সর্বলাসি আত্মা খৈ ছিটানোর প্রাক্কালেও
অগ্রাধিকারে রাখে শরীর সম্বন্ধীয় সমস্ত তত্ত্ব --
দেহকোষ ভেঙ্গে পুনরায় দেহের আত্মার আবর্তনে
এই বিশ্বাসে নিম্নপ্রদেশ সুরক্ষার চিন্তায়
গুনাগত দিনপাত !
রক্ত মাংস একটা হৃদ নিয়ে সেও জীবনের প্রতিদ্বন্দ্বী
পাশে রক্ত মাংসের প্রাধান্য ছিল ,
ঈশ্বর হাসিমুখ ছিল ঘুমন্ত ---------
আর অস্পষ্ট রেখা ধরে কাল রাত্রি পেতে রেখেছিল
শান্তিসম্মিলনির রেখাচিত্র ;
বেড়িয়ে আসা শুধু সময়ের অপেক্ষা বলতে বলতে , একদিন
সময় পেড়িয়ে যায় সাহাহ্ন ; অযথা ইতিউতি ছড়ানো
পশু হাড় ভাঙ্গা কাস্তে ,
সূর্য নির্বাপিত সামগ্রিকতায় গঙ্গা বক্ষে ।
সব পথের শেষ প্রান্ত এসে মিশেছে বৈতরণী কূলে ----
পারাপারে মাঝি সদা ব্যাস্ত অথচ লোকারণ্য নদী উপত্যকা ---
ঠাই নাই ঠাই না
ঠাই একপায়ে দাড়িয়ে প্রাচীন শুদ্ধ বৃক্ষ নিস্পলক চোখে
ধ্যান গোনে এক দুই তিন
সমৃদ্ধ রাত্রি আসে
এসে ভীর করে বিপন্ন বিস্ময়ে সমস্ত ঈশ্বর সন্তান ---------
নির্বাণ পেয়ে যায় একটা যুগ প্রেম প্রেম প্রেমে ঐ তো
শরণাগত দূরে সরছেন ---
অদ্ভুত আলোক রেশ্নাই --------
যে দেখেছে , সেই বুঝেছে জীবন যন্ত্রণার নয় -
পৃথিবীর সব চেয়ে মুগ্ধকর সৃষ্টি
অনির্বাণ আগুন ২৩
আহাঃ ! মাঠ থেকে একপ্রাণ তৃষ্ণা নিয়ে ফিরতে যখন দুপুরে
ঢকঢক এক ঘটি জল ।
সমগ্র শুখা উপত্যকা এই রকম বৃষ্টি'র হাহাকার
শাদা দাওয়ায় শুয়ে গড়িয়ে নিয়ে বেলা
দুপুরের আগুন ভাঙ্গার মুহূর্তরা আমাদের সম্পদ ।
আঙ্গুলের ডগায় শিল্পের বসত ভিঞ্চি থেকে
রবিকবি ;
লাঙ্গলের ফলাতে ফাল-ফাল করে দিয়ে মাটি
মমতায় লিখেছিলে যে বীজের ইতিহাস
আমার মনের ক্ষুধা মিটিয়েছে প্রাণে'রও ,
অযুত- নিযুত লক্ষ ভুঁইফোঁড় ফ্যাসা ঘাস
জানে না ওরা
জানে না পতন
নির্ধারিত হয়ে আছে কবেই নিড়ানির আগায় !
ফাঁকা মাঠের অনাবৃত বুকে তোমার
ভালোবাসার দিবারাত্রি পদক্ষেপ
একদিন সবুজের সামিয়ানা ঈশ্বরের আপন ঘর ।
তবুও একদিন নিঃস্ব ধরা ধুলি
তবুও একদিন তীব্র অনুযোগে
সেই সুদূর অতীত হতে নিয়মতান্ত্রিক নিয়মতায় জটিল
ঈশ্বর আপনাকে রাঙানোর অভিলাষে
ঘরে তুলে নেয় রঙ ----------
জানে না
জানে না ঈশ্বর যে মাঠ একদিন হোলি খেলে মাটিয়ে দেয়
এক মমনি এক শিবার ঘর
সেখানে রঙ নেই
শুধু বিবর্ণতা
আর দাম্ভিকতার সূর্যে নেই আলোর উৎস ......
দুপুরের আগুন ভাঙ্গার মুহূর্তরা আমাদের সম্পদ ।
আঙ্গুলের ডগায় শিল্পের বসত ভিঞ্চি থেকে
রবিকবি ;
লাঙ্গলের ফলাতে ফাল-ফাল করে দিয়ে মাটি
মমতায় লিখেছিলে যে বীজের ইতিহাস
আমার মনের ক্ষুধা মিটিয়েছে প্রাণে'রও ,
অযুত- নিযুত লক্ষ ভুঁইফোঁড় ফ্যাসা ঘাস
জানে না ওরা
জানে না পতন
নির্ধারিত হয়ে আছে কবেই নিড়ানির আগায় !
ফাঁকা মাঠের অনাবৃত বুকে তোমার
ভালোবাসার দিবারাত্রি পদক্ষেপ
একদিন সবুজের সামিয়ানা ঈশ্বরের আপন ঘর ।
তবুও একদিন নিঃস্ব ধরা ধুলি
তবুও একদিন তীব্র অনুযোগে
সেই সুদূর অতীত হতে নিয়মতান্ত্রিক নিয়মতায় জটিল
ঈশ্বর আপনাকে রাঙানোর অভিলাষে
ঘরে তুলে নেয় রঙ ----------
জানে না
জানে না ঈশ্বর যে মাঠ একদিন হোলি খেলে মাটিয়ে দেয়
এক মমনি এক শিবার ঘর
সেখানে রঙ নেই
শুধু বিবর্ণতা
আর দাম্ভিকতার সূর্যে নেই আলোর উৎস ......
বিবর্তন জ্ঞ্যান পিপাসী পাখি
No comments:
Post a Comment