কি অদ্ভুত নেমে যাচ্ছে মেঘ-রোদ্দুর ছায়া
গাছের আকাঙ্ক্ষা মূলে স্বপ্ন সব এতদিনের ;
অলিখিত নিয়মবর্তীতায় মেঘে মেঘে আঁকা
আছে গৃহস্তকীটের আমন চাষ তাদের সেই
সব জাগতিক ভবিষ্যৎ । আল্লাও পানি হয়ে
গ্যালে চোখে চোখে কোটি চাতক গ্রাম্য সালিশি
সভায় হাসান মিয়াঁ হরনের পালিত ভাই --
থেকে যায় হাজার বছরের পুরাতনী ক্ষোভ যেসব
সম্মিলিত বিপদে বুঝি ঝোরে গিয়ে কিছু জন্ম
কিছু সম্পর্ক পুনঃজন্ম প্রাপ্তি পাই !
ওদিকে কৃপণ হয়েছে মেঘ আমাদের জটিল অভিযানে
নিধন বৃক্ষের কান্নায় , স্রষ্টা'র সৃষ্টির উপরে আঙ্গুলি
হেলন তোমার ঐশ্বর্যের মত্ততায় !
আগুনের গল্প বল তুমি হিসাবী মেধাবী সন্তান
আঁধার এলে আগুন খোঁজ --
আগুন চেননি তবু আগুনের গল্প বলেছ রসিয়ে !
ছত্রিশ লক্ষ্যর গল্প
এক ঈশারায় ভেঙ্গে গেল বালির বাঁধ , শুরু
ছত্রিশ লক্ষ্যের জলকেলি ; এত ঈশ্বর !
এবার সাঁতার লম্বা সুচালু পুকুর জুড়ে একবার
পৃথিবী ঘূর্ণন কাল প্রায় ; মালিকের অজান্তে !
চিরদিন সর্বশক্তিমান বাঁচে যুদ্ধে অভিমানে অভাবে
স্বভাবে বিষে সৃষ্টিতে মৃত্যুতে , এখনো এখানে !
নিদিষ্ট লক্ষ্য , ভাইও ভাইয়ের শত্রু অথবা ঈশ্বর
ঈশ্বরের পূর্ণতায় বড় লোভ , দেবতা বা দানবের !
পরবর্তী আটচল্লিশ ঘণ্টা জীবন মরন পাণ্ডব -কুরু
কুরুক্ষেত্র এগোনোর লড়াই , জীবনের নিয়মে !
আঁধারে পদক্ষলন হুমড়ি বিষ বায়ু পদপিষ্ট আগুন
গোলা মরে গিয়ে দাঁড়ালো দু'চার সংখ্যায় , চুপি চুপি !
গোল দিয়ে গেল এবার এক ঈশ্বর ,আমি তখনও উদাসী
চুল বাঁধি আয়নায় মুখ দেখি আলতায় আমার সংস্কার !
একদিন কোনদিন থেমে গেলে বদ রক্ত প্রবাহ , নারী'র
উত্তরণে পেয়েছি ঈশ্বরীর প্রিয় হবার নিমন্ত্রণ !
ন
নিষেধ ছিল চরম আকাঙ্ক্ষার প্রাপ্তিস্বীকারে ,
একশত আশি ডিগ্রি অ্যাঙ্গেলে একই দৃষ্টি গোচর
গলিত ক্ষরণ , বাকি একশত আশি আঁধার জনিত
নিষিদ্ধতায় আমার অবচেতন ;
এই শব্দ সংযোজন খেলায় কিছু মিথ্যা অভিরুচি
শিখণ্ডী ভেঙ্গে দেয় আমার অস্তিত্বের , অসহবৎ এক
যন্ত্রণা রূপ পেলে অক্ষরে
এখনও বিধান নগর রেল কলোনি ভেসে যায় চোখের
জলে !
প্রমান হয়ে গেলে দ্বিধা'রা দ্বিধা'তে অক্ষর বৃত্তে
সংক্রমণের লক্ষণ , স্মৃতি হন্তক হতে বড় শখ তবু শব্দের
মর্যাদায় তুলে এনে বিগত ধারাপাত আমার নিজস্ব
কারাবাস শব্দের ঘরে ! অমোঘ মান্যতায়
আমি ভুলে যাই কুটিল চক্রী সময়ের উপাখ্যান ,
আমি কবি -- কবির চেতনায় কাল স্মৃতি মূল্যহীন --
আগামীর আগুনও মনে রাখে না চিতা কাঠে
বিবাহ বার্ষিকী
আরো ধুলোবালি পরে থাকে সুচারু রোদ্দুরে
গুটিপোকা শুঁয়োপোকা প্রজাপতি মথ ভাঙ্গে ,
হিসাবী জীবন , রাতের গানে বিষাদ লেগে থাকে
তবুও শারীরিক ক্ষরণ গণনার সংখ্যাধিনে নয় !
মিশে গিয়ে ছায়াপথ দিগন্ত শৈল্পিক অনুভবে
বাজারের থলে উচ্চে পটল বরফ মাছের দুর্গন্ধ
ইঞ্জিনের সাইরেন সতর্ক রেফারী ইজের বন্ধন
ঢিলা হলে খুচরো পয়সা বিড়ি সেবন !
আরো অনন্তবার মেধাবী জ্যোৎস্না আসে এসে ভীর
করে বিপন্ন বিস্ময়ে অভিশপ্ত হারানো অতীত !
এবার তোমার শরীর থেকে গন্ধ উড়ে এলে আমিও
এযাবৎ ভুল করি চেতনা বিকাশে শূন্য খাতার
হাহাকারে শব্দ নিবান্ধব !
ওরে বঁধু তোর আগুন কৈ !
চেতনার মূলে শুঁখিয়ে বৃক্ষ শাখা দিন আসে তোমার
অনুরোধে ; সৃষ্টি তাকিয়ে আমার দিকে মনে মনে
বলে নপুংসক !
শতাব্দী পাচীন এই লোকজন অথবা নির্জনতা
অক্লেশে মাড়িয়ে ধানের গোলা তাল পুঁথি লাশের
ভাগাড় রক্ত নদী স্রোত শুখিয়ে যাওয়া মায়ের স্তন
ইতিহাসে পরে থাকা সে সব নির্বিষ গৃহস্ত সাপ
আমাদের নয় বলে
আমিও প্রতিটি ছায়া যুদ্ধে খুন করি আমার পূর্বপুরুষ !
যা আমাদের অথবা আমাদের নয় বলে কংক্রিট জঙ্গলে
এই বাসর শয্যা লাফিং বুদ্ধ রেখে সহাস্যে দিগবিজয়ী !
তিন কথা
০১
আমার ওষ্ঠাধারে লেগে আছে রক্ত কষ অষ্টাদশী দিনকাল ;
তারপর থেকে সময় শিকারি আমি শিকার --
স্মৃতি গুলোকে দিয়ে টোপ বানিয়েছে খেলছে সময়
০২
বৃষ্টি দেখেছিলাম নুয়ে পরা পাতার সম্মতিতে সেবার ,
সম্মিলিত অনুরাগে ধৌত হাজার বিষাদ কণা
এসো বৃষ্টি নুনে মাখিয়ে দাও আমার মনে , চেটে খাবো
০৩
অথচ বৃষ্টি ছিল না , হাওয়ায় ছিল নাম লেখা ইচ্ছাপূরণের ,
হাত পেতে রেখেছিল এক অনুঢ়া দুপুর বুকে নিয়ে তুফান
বৃষ্টি এসে গেলে অন্য পাড়ায় এই যৌবন কোথায় লুকায় !
মৃত নগরের গল্প
অবরুদ্ধ এই নগর ,
বিমূর্ত ছায়া সঙ্কল্পে এঁকে ছিলাম দীর্ঘ শোকের পর
এক নারী মুখ হৃদয়ের কাঁদা লেপে লেপে ;
নিঃশব্দে নিঃশেষিত নিঃশ্বাসে বিশ্বাসের ধ্বনি
আর যুগপৎ আবদ্ধে আবক্ষ জলে
ক্ষয়ে ক্ষয়ে
তোমাকে মৃত্যুঞ্জয় করি নিঃসীম জীবনের অভিলাষে !
আমার প্রেম তুমি প্রথম অঙ্গীকার ; দ্যাখো চেয়ে
অস্থি-মজ্জায় হাড়ের বিবর্ণতায়
ধুতরা স্বাদ
অথচ নীম -বেগুনে চর্ব্যচোষ্য এক মায়া , লোহিত
কণিকা জুড়ে
মানুষেরই সে সব ধর্ম আছে জেগে
তুমিও চাইতে
খুঁজে দেখনি কোন কাল
তুত বিষ হয়ে গেছে এভাবে জীবন আমার !
এখনও বুকের গহনে মৃতসঞ্জীবনী বৃক্ষ লুকায়ে আছে
বোধহয় একাকীত্বে ;
জল- হাওয়ায় উড়ছে চেতনার আমাদের মন্ত্রগুপ্তি
একদিন আমিও প্রিয় শ্রাবণের ---
বৃষ্টির গান
আজ ভেঙ্গে যাক নিষিদ্ধতার মৌনব্রত বরুণের
অরুণও সলজ্জিত চোখে
আজই পেয়ে যাক অনাবাদী ভূমি পোয়াতির নিমন্ত্রণ
নির্ণয়ক ভূমিকার
এখন ঘুমের রাজ্য থেকে মিলিয়ে যাবে মন নির্ণয়ক
কিছু অহংকার; অশনাক্তকরণ শব থেকে গা'য়ের
নাম মুছে গেলে আমিও পরিচয়হীন
রিপু রাজ দাপিয়ে গেলে প্রজাপতি ভেঙ্গে ফেলে পাখনা
শোকসভা'য় ক্যাবারে নৃত্য ;
এসো হাত ধরি , মৃতকল্প জীবনে তমসা তামাশা
এসো জ্যোৎস্নার গল্প করি
এসো বুকে বুক চেপে
নিঃস্ব অন্দরে অন্দরে গেয়ে যাক জলের কলতান
পর্দা সরিয়ে দাও বিভেদের
বন্দীত্বের দরজা খুলে গিয়ে প্রেমে ;
এবার দাড়াও সমৃদ্ধে , আত্মলালিত লোভ লকলকে জিহ্বায়
আমাকে বসিয়ে দাও , পারদ প্রসারিত এবার -
স্থাণুবৎ নির্লিপ্তে আমাদেরই সে সব অঙ্গীকার
বিলোপ
একবার পেলে আদিম কলা ভোগের দানপাত্র স্বর্গীয় সোমরস ;
দানবিক কসাইখানা , বহু চর্চিত নগর প্রান্তরে
হারেমে- হেঁশেলে মত্ততার আসর নাগরিক
দগদগে ঘা থেকে উড়ে গেলে মাছি
আমিও ভুলে যাবো গর্ভের যন্ত্রণা !
জীবন , আর পশুদের গল্পগুলো নিরুত্তাপে আমাকে শুনিয়ে যাও
সারারাত ; অত্যন্ত গোপনতায় নারীর নিষিদ্ধ অঙ্গের
ঘ্রাণ দিয়ে যাও ,
খুলে দাও চিরকালীন বন্ধ দরজা শরীরের
সম্মোহনের জাদু স্পর্শে
নরকে নেমে খুঁজে নিয়েছি আমার বর্তমান ;
অতীতের দৃশ্যপট হতে কেটে নাও বুকের বা'পাশের কম্পন
রক্ষনাত্বক শান্ত চেতনা
বান ডেকে যাক শুখা মরশুমে দানবে -মানবে
সত্যি যদি আমরা মনের কথা বলতে পারতাম
নিরুদ্বেগে শেষ ইচ্ছাপত্রে লিখে রেখে যাচ্ছি
আর কিছুবার আগুনে পোড়ার মন বাসনা ;
কনিয়ম রুগী মাত্র জেনেছেন এই দুর্বলতা
ধাতু বিকলঙ্গের গল্প মুখে মুখে ছড়িয়ে দিলেও
এক হুতাশ -- এখনও অন্ধকার পিপাসী !
মনের গহনে এক অবধ্য সিংহ আছে ,নেই বলে
তুমি প্রথম পাণ্ডব বটে সম্মুখে
নিশুথি একাকীত্বে হালুম হালুম শব্দে শিকারি আর
শিকার বিনে নিজেকেই খসিয়ে
বলেছ তো অনেকবার চুপি চুপি নিজে নিজে আগুন দাও
আমি এখনও আগুনের ব্যবহার জানি !
সত্য সামনে এলে বিবর্ণ সূর্য স্নেহের সম্পর্ক ফানুস
প্রত্যেকে যদি প্রত্যেকের কথা লিখে যেতাম ইচ্ছাপত্রে
আমি নিশ্চিত
সম্পর্কের ঘোলা জলে হয়ে যেত সন্তানও বণিতা --
আমার মনের ঈশ্বর ঘুমিয়ে থাকে ----
একবার দু'বার ঘুম ভাঙলেই জীবনে বজ্রপাত
বাবা ও পৃথিবীকে
এক শূন্য পুরুন করতে আর একটা শূন্য যথেষ্ট ,
আমাকে যেখানটাই রেখে গিয়েছিলে সেখানেই এখনও পরে আছি
আর হাজার গর্ভ পিলে যারা ফিরে গেলেন
যাবার পথে একবারও বললেন না ভাল নেই মন ;
সেই থেকে একা এই প্রান্তে ঠাই দাড়িয়ে - অথচ
আকণ্ঠ রঙ্গিন জল গিয়ে শরীর বিক্রেতা দালাল
পরপকারি বন্ধু
রাতজাগা চৌকিদার সন্দিহান দৃষ্টিতে কাছে এসে টিপে দেখে শরীর
আর নেশাতুর ঘ্রাণ ছেড়ে
ভাজে ভাজে গান্ধী মূর্তি ছিটিয়ে দিলেও আমি গেলাম না বলে
অ্যাসিড খুঁজতে গেল ,
আর এই নির্জনতায় লোলুপ শিকারি হায়না ওঁত পেতে
চোখে মাংস নেশা ---
আমিও এদের সবস্থানে খুঁজে গেলাম সেই চেনাজানা গন্ধ
যা শুধু তোমার শরীরেই পেতাম , বাবা ,
প্রেমের গল্প করি এসো স্থির হয়ে
অতঃপর একদিন আমিও মৃতের অনুকরণে স্থির ঘাসে
আর ফুল হতে গিয়ে পুড়ছিল যেসব আত্মা রোদে
সঙ্কল্পে স্থির যেনেও আমি বলিনি এর চেয়ে ঢের ভাল
চতুর্দশী জ্যোৎস্না মাঠ আকন্দ দুধ ফিনফিনে শাদা
বক পাখনায় উড়ে চলা মেঘ পুত্র ;
এই পৃথিবী অপরিচিত এক বিকালের মতো তপ্ত , আর
তপ্ত লাভা ছায় করে দিয়ে নারীর আঁচল কোমরবদ্ধ রূপোর
বিভারণী ফ্যাঁকাসে মুখে সে দাড়িয়ে , যদি বলি চিনতে পারছ
আমি সেই অতীতের হাতে গোনা পাই-পয়সা"র উত্তেজনা
দরিদ্র হয়ে গেলে ফাঁকি দেয় সঞ্চিত বাঁশের খুপরিতে
লুকানো খুচরো সম্বল
এই জগতে রাতের অনুকল্পে দিনের অনুপ্রবেশ , ফস্কে গেলে
সময়ের গাড়ি মৃত সালিখের চোখেও লেগে থাকে উঠোনে
নাড়া ধান সালিখিনির পশম উষ্ণতা ;
ঢের মৃত্যুতে লেখা আছে সান্নিধ্যে বিহীনের ইতিহাস
মৌমিতা , স্থির হয়ে গেলে পৃথিবীতে প্রেমের গল্প নাই !
অভিমান
আমাকে ফিরিয়ে দাও গোময় আল্পনা
প্রভাতের নিঃসীম দমকা হাওয়ার কড়া নাড়া
কাঁসার পাত্রে দুধ আমের লুটোপুটি আমসত্ত্ব
থালা কাঁসর ঘণ্টা বৈদিক মন্ত্রাচ্চারণের
ক্ষণকাল ;
তার পর লিখে দিতে পারো বালিতে আমার নাম
পাণ্ডব বর্জিত হয়ে গেলেও
ফিরবার অভিমানে রাখবো না তোমার নাম !
রবিশস্য পেরিয়ে সন্তানেরা অতলান্তিক রহস্যে'র
তবুও পরিযায়ী ফিরে আসে খাদ্যর গন্ধ উষ্ণতা
ভালোবেসে , ইন্দ্র সভার শোক সভা নয়
এক জন্ম অনেক আলোকিত মৃত্যুর চেয়ে !
অভিমান খেয়ে দিও রঙ্গিন পানপাত্রে রাতের একাকীত্বে
গণ্ডূষ ভরে পান করে অভিযোগ নেশা
তবু ফিরবো না কোলাহলে জনতা ভীরে
ঘরে ফেরা
এভাবে ফিরে যাচ্ছি আমি--
মাতলা মাদলে আজ সুরহীন বাজ
কফি পিয়ালায় এক টুকরো সূর্য খেয়ে নিল
উদাসী মেঘ ;
কদম ডানায় ডানায় বৃষ্টি মাখিয়ে দিল আঁচার
নিলম্বরি পাখনায়
মন স্বপ্ন হয়ে গেল
পিছু তাকাল না একটাও বিনুনি নদী ।
কবেকার এই নিরিবিচ্ছিন্ন সঙ্কেত শস্যভূমি
গেরুয়া বিকাল আঁচলের পাগলামি
স্লিপিং পিল খেয়ে ঘুমিয়ে পৃথিবী
শারীরিক মাতব্বরি
মুচলেকা দিয়ে নবীন অরুণ
তোমার নবীন বরনের হাতছানি !
পেরিয়ে যাচ্ছি হেমন্তের ন্যাড়া মাঠ
ঢ্যালা নিরুতাপে স্থির আগামীর মিত্রপক্ষে --
একা চলেছি দিগন্তে
একটা টিয়াও বলল না কৃষ্ণ স্বরে
তুমি এখানেই থেকে যাও
শ্মশান কাব্য
ঘর-বাড়ি উঠে গেছে পাশাপাশি
সৃষ্টি রহস্যের এই ভাটি খানা ;
কুণ্ডলী পাকিয়ে উড়ছে গৃহ প্রবেশের হোমের আগুন
ঘৃত চন্দন বেলপাতা'র সুগন্ধি রসায়ন
ওদিকেও দাউ দাউ শুকনো কাঠ পেয়েছে
নিঃশেষের অধিকার ঘৃত চন্দন ওদিকেও আছে ---
পাশা পাশি লেজ নাড়ছে কুকুর
ফস্কাতে দেবে না একটাও খাবার !
ইতিহাসের আগে থেকেও পাশাপাশি
উৎসব বাঈজি ঠুমরী খেয়াল টপ্পা
হরিবোল নাম সংকীর্তন সোমরস
কাঁথা কাপড় নিয়ে শেয়াল সঙ্গীত !
এখনও ক্লান্ত হয়নি মৃত্যু
এখনও ক্লান্ত হয়নি জন্ম ------
আকাশ রূপকার ছায় ধোঁয়া গন্ধের বা
ঈশ্বর ঘরের ----
No comments:
Post a Comment