...... তিন অধ্যায় ......
অপেক্ষায় আমার কৈশর --
তুমি গলন্ত অঙ্গার ঊর্ধ্বতনে লাভা মুখে পতঙ্গ রসের ,
ছায়ভস্ম ঝুল বারান্দা ছাড়িয়ে নধর প্রেমিক মুখ্
শ্মশান চিতা হতে উঠে এসে দাড়ায় যুবক সম্মুখে
সর্ব সমক্ষে , এই অনুপাতে মারবে বলে হেমলক বিষ
প্রেমে , ব্যাধি আক্রান্ত বুকে খোদিত উল্কি মরিয়ম জেনেভা
অংল , নিশি চাঁদে সৃষ্টি কবিতা খাতা
আমি মনে পাতা জুড়ে দীর্ঘ প্রেমের ছবি আঁকি ।
অপেক্ষায় আমার যৌবন ...
হেটে চলেছে উপাচার সন্নিবিত সাহেবি দলবলে দেবদারু
ছাতা , প্যারিস পারফিউম কেলভিন কেলিন নব্য সাম্রাজ্যর ধারক
তোমার বাহক , ৩৭৫ সি সি'র মোটরযান দ্বিপ্রাহরিক লং রুট
বাদামী চুলের ভাসমান ঢেউ দীর্ঘ ছায়াপথ পেড়িয়ে ফুঁসমন্তর ,
আমি ধিরে ধিরে এগিয়ে তোমার জেট ছায়ার পুচ্ছু অনুকরণে
তেপান্তর এসে স্থির , পথ নেই
উপেক্ষার ভাষা চিরকাল চুপচাপ আমি ঘরে ফিরে ।
আমার কুসুম সন্ধানী দিনকাল ...
বাঁধন জোরালো ভণিতাহীন , রঙ লেগেছে বহিঃ দৃশ্য অঙ্গে
প্রাচীরে বন্ধী অনুশাসনে নিয়মের রাজত্বের দিন ক্ষন
ঝাঁজালো তেলে বেগুনে আদম্য চিৎকার শীৎকার আঁধারে
স্লিভলেসে এখনো দুর্দান্ত বেগুনী শাড়ি মাঝে মাঝে ক্ষনিকের অতিথি
" কেমন আছেন " শুনেছিলাম সেদিন এখনো সেই চেনা ধ্বনি
আমি আমতা আমরা করি , শুনছো চালের দামটা কে দেবে শুনি ?
শ্মশান যাত্রীর প্রতীক্ষায় ......
রক্তে রক্তে বেইমানির নাটক শুরু হয়েছে এই বেলা
শ্লেষ্মা উদ্গিরনে জানান দিয়ে যাচ্ছে সুমধুর বসন্ত মাস সমাহত কিছু দূরে
আশ্রয় নিবাসের ছাদ ভাঙছে একান্তে অলক্ষে সবার
বায়ু পিত্ত কফ শেষ সঙ্কেত , আমি বুঝেছি সমুদ্র কোলাহলের শান্ত হবার
পালা ,
তবু আক্ষেপে এখন ফ্রক মেয়ে
তবু আক্ষেপে অব্যক্ত কলেজ দুপুরের ছায়া পথ ব্যর্থতার ,
মরণের আগে যে প্রসস্থি শান্তি খোঁজে জীবন পাখি স্বাধীন উড়বার ...
সেই শান্তিতে শেষ বার ফিরে এসো প্রেম...
ছুড়ে ফেলেছে সংকোচ লাজ লজ্জার বর্ম সাঁজ ...
আমি ভালবেসেছিলাম তোমাকেই সকলের অজান্তে ।
No comments:
Post a Comment